খুঁজুন
শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৪, ২ কার্তিক, ১৪৩১

চিনাকান্দি সীমান্তে অবৈধভাবে ইয়াবার ব্যবসায়ী কোটিপতি ডাঃ ইয়াকুল কর্তৃক এক যুবককে পিঠিয়ে আহত,অভিযোগ দায়ের

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫:৩৭ অপরাহ্ণ
চিনাকান্দি সীমান্তে অবৈধভাবে ইয়াবার ব্যবসায়ী কোটিপতি ডাঃ ইয়াকুল কর্তৃক এক যুবককে পিঠিয়ে আহত,অভিযোগ দায়ের

সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুরের চিনাকান্দির ক্যাম্পেরবাজারে ফার্মেসী ব্যবসার আড়ালে অবৈধভাবে চোরাইপথে দেশে আমদানি করে ভারতীয় মদ,ইয়াবা,হিরোইনের পাশাপাশি অস্ত্রব্যবসার মাধ্যমে অল্পদিনে কোটি কোটি টাকা কামিয়ে গাড়ি বাড়ির মালিক বনেছেন ডাঃ ইয়াকূল ইসলাম নামে এক চোরাকারবারী। এছাড়াও এলাকার গরীব দিনমুজুর ছেলেদের দিয়ে সীমান্তের ওপাড়ে পাঠিয়ে রাতের আধাঁরে এই সমস্ত অবৈধ অপকর্মে ব্যবহার করা হচ্ছে। তার কথা না শুনলে ঐ সমস্ত গরীব ছেলেদের উপর চালানো হতো অমানসিক নির্যাতনের স্ট্রীমরোলাম।

এমন একটি হৃদয়বিধারক কিশোর নির্যাতনের ঘটনায় তার পিতা দিনমুজুর চিনাাকন্দি গ্রামের মোঃ আলতাব মিয়া ইয়াবাকারবারী ডাঃ ইয়াকুলের বিরুদ্ধে গতকাল সোমবার(২৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে সুনামগঞ্জের পুলিশ সুপার ও সেনাক্যাম্পে পৃথক দুটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়,বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও ধনপুর ইউপির শিলডোয়ার গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা তাজ্জদ আলীর ছেলে ইয়াবা ব্যবসায়ী ডাঃ ইয়াকুল ইসলাম। তিনি ধনপুর ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান এবং সম্প্রতি বিশ^ম্ভরপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সীমান্ত এলাকার চোরকারবারীদের গডফাদার রফিকুল ইসলাম তাুলুকদারের আর্শীবাদপুষ্ট এই ইয়াবা কারবারী ডাঃ ইয়াকুল ইসলাম গত কয়েকমাসে চিনাকান্দি সীমান্ত দিয়ে রাতের আধাঁরে অবৈধভাবে ভারত থেকে ভারতীয় মদ,ইয়াবা ও অস্ত্র দেশের ভেতরে প্রবেশ করে বিভিন্ন জায়গাতে সাপ্লাই দিয়ে অল্পদিনে কোটি কোটি টাকা কামিয়ে বিশাল অট্রালিকা ও দামি গাড়ি কিনে জিরো থেকে হিরো বনেছেন বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়।

এই ইয়াবাকারবারী ডাঃ ইয়াকুল ইসলাম চিনাকান্দির ক্যাম্পের বাজারে লাইসেন্সবিহীন অবৈধ ফার্মেসীকে পূজি করে চিনাকান্তি সীমান্ত দিয়ে সে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করে এবং ভারত থেকে চোরাইভাবে প্রতিরাতে কোটি কোটি টাকার ইয়াবা ও অস্ত্র আমদানী করে দেশের ভেতরে আনতে এলাকার কিছু গরীব কমবয়সী ছেলেদের কম মুজুরী দিয়ে ব্যবহার করা হচ্ছে এই সমস্ত অবৈধ কাজে। ফলে ঐ সমস্ত কিশোররা যেমন অপরাধ কর্মকান্ডে জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা থেকেই যায়।

অভিযোগে আরো জানাযায় ইয়াবা ব্যবসায়ী ডাঃ ইয়াকুল ইসলাম গত কয়েকমাস পূর্বে ও যেখানে তিনি দারিদ্রতার কষাঘাতে জর্জড়িত ছিলেন এই কয়েকমাসের ব্যবদানে তিনি অবৈধ মদ,ইয়াবা ও অস্ত্রের ব্যবসা করে ইতিমধ্যে শিলডোয়ার গ্রামে দুইকোটি টাকা খরচ করে আলিসান বাড়ি নির্মাণ করেন এবং প্রায় ৫০ লাখ টাকা দিয়ে ঢাকা মেট্রো-ম ৮১৩ নম্বরে আরব অট্রো এসি গাড়ি ক্রয় করেন। তাছাড়া ক্যাম্পের বাজারে স্বর্ণা ফার্মেসী খুলে খুবই দাপটের সঙ্গে চলাফেরা করছেন। এলাকার কেহ তার অবৈধ ভারতীয় মদ,ইয়াবা ও অস্ত্র ব্যবসার প্রতিবাদ করলে তাদের উপর চালানো হয় অত্যাচারের স্ট্রীমরোলার। সে চিনাকান্দি সীমান্ত দিয়ে স্থানীয় পুলিশ ও বিজিবিকে ম্যানেজ করে প্রতিরাতে ভারত থেকে অবৈধভাবে মরণ নাশক ইয়াবা,মদ ও অস্ত্র দেশে এনে অল্পদিনে শতকোটি টাকার মালিক বনে গেছেন।

এ ব্যাপারে অভিযোগকারী মোঃ আলতাব মিয়া সাংবাদিকদেও বলেন,আমি একজনগরীব দিনমুজুর হওয়ার সুবাদে চোরকারবারী ডাঃ ইয়াকুল ইসলাম আমার ছেলে রুমান মিয়া(১৫)কে দিয়ে ঐ সমস্ত অবৈধ কাজে সহযোগিতা কার প্রস্তাব দেয়। এতে আমি এবং আামর ছেলে রাজি না হওয়াতে মাদক সম্রাট ডাঃ ইয়াকুল মিয়া আমার অবুঝ এই সন্তানটিকে কয়েকবার পিঠিয়ে রক্তাক্ত করেছে।

গত ১৭ই সেপ্টেবর আমার ছেলে চিনাাকন্দি সীমান্তবর্তী ভারত থেকে অবৈধভাবে এই সমস্ত মরণ নাশক ইয়াবা,মদ ও অস্ত্র আনার জন্য নির্দেশ প্রদান করলে আমার এই অবুঝ শিশুটি যেতে পারবে না বলে জানালে ইয়াকুল আমার ছেলে রুমান মিয়া জিগাতলা বাজারে শ্রমিকের কাজ করার সময় তাকে ধরে এনে লাঠি দিয়ে বেদড়ক পিঠিয়ে গুরুতর আহত করে। খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে মারার কারণ জানতে চাইলে ইয়াকুল আমাকে ও মারতে আসে। তাছাড়াও সন্ত্রাসী ডাঃ ইয়াকুল এলাকায় প্রচার করে স্থানীয় পুলিশ ও বিজিবি নাকি তার তার প্রতি আনুগত্য এই দুটি বাহিনীকে ম্যানেজ করেই এমন অবৈধ কর্মকান্ড পরিচালনা করে আসছে। অবিলম্বে এই ইয়াবা ব্যবসায়ী ডাঃ ইয়াকুলকে গ্রেপ্তার করে কঠোর শাস্তির পাশাপাশি তাকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে এই ইয়াবা ব্যবসার সাথে কারা কারা জড়িত সব বেরিয়ে আসবে বলে তিনি মনে করেন।

এ ব্যাপারে অভিযুক্ত ইয়াবা ব্যবসায়ী ডাঃ ইয়াকুলের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি সংবাদকর্মীদের অকথ্যা ভাষায় গালিগালাজ করে ফোনের লাইন কেটে দেন।

এ ব্যাপারে সুনামগঞ্জে পুলিশ সুপার আ ফ ম আনোয়ার হোসেন অভিযোগ পাওয়ার সত্যতা স্বীকার করে জানান,বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে প্রমানিকত হলো কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সংবাদ সম্মেলন ও স্মারকলিপি প্রদান

সুনামগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের অপসারণ না করার দাবীতে সংবাদ সম্মেলন ও স্মারকলিপি প্রদান

সুনামগজ্ঞ থেকে :
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৪, ১১:২৫ অপরাহ্ণ
সুনামগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের অপসারণ না করার দাবীতে সংবাদ সম্মেলন ও স্মারকলিপি প্রদান

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি : স্থানীয় সরকারের একেবারেই গ্রাম পর্যায়ে তৃণমূলের ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের অপসারণ না করার দাবীতে সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার নিকট স্মারকলিপি প্রদান ও সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় সুনামগঞ্জ জেলা ইউনিয়ন পরিষদ এসোসিয়েশনের আয়োজনে শহরের কাজির পয়েন্টস্থ এসোসিয়েশনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে জেলার ১২টি উপজেলার ৮৮টি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্যগণসহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক্র মিডিয়ার সংবাদকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

সুনামগঞ্জ জেলা ইউনিয়ন পরিষদ এসোসিয়েশনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি তাহিরপুরের বাদাঘাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ নিজাম উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও সংগঠনের সাধারন সম্পাদক শিমুলবাক ইউপি চেয়ারম্যান শাহীনুর রহমানের সঞ্চালনায় সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ নিজাম উদ্দিন।

তিনি লিখিত বক্তব্যে উল্লেখ করে বলেন আমরা স্থানীয় সরকারের একেবারেই গ্রাম পর্যায়ে তৃণমূলের ইউনিয়ন পরিষদের জনপ্রতিনিধিগণ জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হয়েছি। তৃণমূলের উন্নয়ন ও সামাজিক ন্যায় বিচার নিশ্চিতে সব সময় সাম্যের ভিত্তিতে স্ব স্ব পরিষদ পরিচালনা করে আসছেন। বর্তমান অন্তবর্তীকালীন সরকারের রাষ্ট্র গঠন ও সংস্কার কার্যক্রমের উদ্যোগকে স্বাগত জানান। গত জুলাই ও আগষ্ট ছাত্রজনতার আন্দোলনে আমরা তৃণমূলের জনপ্রতিনিধিরা প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে মাঠে ছিলেন দাবী করে বলেন এই আন্দোলনে ফ্যাসিস স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ সরকারের পতন হয়। যারা ফ্যাসিস সরকারের দোসর ছিলেন তারা পালিয়ে গেলেও সুনামগঞ্জের ৮৮টি ইউনিয়ন পরিষদের তৃণমূলের জনপ্রতিনিধিরা পালিয়ে যাননি। বরং তারা এই সরকারের সমস্ত দিক নির্দেশনা মেনেই ইউনিয়ন পরিষদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। তারা আরো উল্লেখ করেন ছাত্রজনতার আন্দোলনে দ্বিতীয় দফা স্বাধীন বাংলাদেশের জনগনের প্রাপ্য সকল সরকারী সেবা তৃণমূলে পৌছে দিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। বর্তমান এই অন্তবর্তীকালীন সরকার সকল ইউনিয়ন পরিষদ ভেঙ্গে সেখানে প্রশাসক নিয়োগ দেয়ার যে চিন্তাভাবনা করছেন এতে ভেঙ্গে পড়তে পারে গ্রাম আদালতের কার্যক্রম এবং সরকারের জনকল্যাণ মূলক উদ্যোগ। ফলে নাগরিক সেবা ব্যাহত হওয়ার পাশাপাশি পরিষদ ভেঙ্গে দেয়ার ফলে জাতীয় সনদ,জন্ম-নিবদ্ধন,মৃত্যু নিবদ্ধন,ওয়ারিশান সার্টিফিকেট,প্রত্যয়নপত্র,নাগরিকত্ব সনদপত্র,ট্রেড লাইন্সেস,বিভিন্ন ভাতাদি ও সরকারের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার কার্ড পেতে ভোগান্তি বাড়তে পারে এবং সামাজিক ন্যায় বিচার বাধাগ্রস্থ হতে পারে।

অবিলম্বে এই ইউনিয়ন পরিষদ ভেঙ্গে দেয়ার চিন্তা বাদ দিয়ে তৃণমূলের জনগনের মাঝে এই ইউনিয়ন পরিষদের জনপ্রতিনিধিদের দিয়ে কিভাবে সেবার মান আরো বাড়ানো যায় সেইদিকে খেয়াল দিতে সরকারের নিকট দাবী জানান। সংবাদ সম্মেলন শেষে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা বরাবরে একটি স্মারকলিপি প্রদান করেন চেয়ারম্যানবৃন্দরা।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন,লক্ষণশ্রী ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল ওয়াদুদ,রঙ্গারচর ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল হাই,সুরমা ইউপি চেয়ারম্যান আমির হোসেন রেজা,পশ্চিম পাগলা ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ জগলুল হায়দার,মোল্লাপড়া ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ নুরুল হক,জয়কলস ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল বাছিত সুজন,পশ্চিম বীরগাঁও ইউপি চেয়ারম্যান লুৎফুর রহমান জায়গীদার খোকন,আটগাঁও ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান,রাজানগর ইউপি চেয়ারম্যান জহিরুল ইসলাম জুয়েল ,জাহাঙ্গীর নগর ইউপি চেয়ারম্যান রশিদ আহমেদ,করিমপুর ইউপি চেয়ারম্যান লিটন চন্দ্র দাস,গৌরারং ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ শওকত আলী,জগদল ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ হুমায়ন রশিদ,বাদাঘাট দক্ষিন ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ ছবাব মিয়া,ভীমখালী ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ আখতারুজ্জামান তালুকদারসহ অনেকেই।

ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে জরিমানা

জেলিযুক্ত চিংড়ি জব্দে কালীগঞ্জে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে জরিমানা

গাজীপুর থেকে :
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৪, ১১:২১ অপরাহ্ণ
জেলিযুক্ত চিংড়ি জব্দে কালীগঞ্জে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে জরিমানা

মুঃ সোহরাব আলী সরকার, কালীগঞ্জ (গাজীপুর) প্রতিনিধি : জেলিযুক্ত চিংড়ি বিক্রি করায় কালীগঞ্জে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে এক মাছ ব্যবসায়ীকে জরিমানা প্রদান করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) দুপুরে কালীগঞ্জ বাজারে মা ইলিশ সংরক্ষন অভিযানের অংশ হিসেবে উপজেলা মৎস্য অফিসের উদ্যোগে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে অভিযান পরিচালনা করা হয়। মৎস্য ও মৎস্যপণ্য (পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রণ) আইন ২০২০ এর ৩৩ ধারায় একটি মামলায় পৌরসভার চান্দাইয়া গ্রামের হরেন্দ্র দাসের পূত্র হরে রাম (৪০) কে ৫ হাজার টাকা জরিমানা প্রদান করা হয়। তাছাড়া ১০ হাজার টাকা মূল্যের জেলিযুক্ত চিংড়ি জব্দ করে জনসম্মুখে অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে বিনষ্ট করা হয়। জরিমানা প্রদান করেন বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) নূরী তাসমিন ঊর্মি।
বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) নূরী তাসমিন ঊর্মি প্রতিবেদককে বলেন, অভিযানে ১৬ কেজি জেলি যুক্ত চিংড়ি জব্দ করা হয়। ওজন বৃদ্ধিতে চিংড়ি মাছের ভিতর জেলি ব্যবহার করা হয়। এধরনের মাছ খাওয়ার ফলে ক্যানসার হওয়ার ঝুকি রয়েছে।
এসময় প্রসিকিউটর হিসেবে ভ্রাম্যমান আদালতকে সহযোগীতা করেন উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. আবু সামা, বেঞ্চ সহকারী মাহবুবুল ইসলাম ও আনসার সদস্যবৃন্দ।

কালীগঞ্জ,গাজীপুর
১৭/১০/২৪ইং

মাদকসেবী সহ গ্রেফতার ৭

সহকারী পুলিশ সুপার, মধুপুরের নেতৃত্বে ৩ জন মাদকসেবী সহ গ্রেফতার ৭

মধুপুর থেকে :
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৪, ১১:১৭ অপরাহ্ণ
সহকারী পুলিশ সুপার, মধুপুরের নেতৃত্বে ৩ জন মাদকসেবী সহ গ্রেফতার ৭

আঃ হামিদ মধুপুর টাঙ্গাইল প্রতিনিধি : টাঙ্গাইলের মধুপুরে ৩ জন মাদকসেবী সহ মোট সাতজনকে গ্রেফতার করেছে মধুপুর থানা পুলিশ।
সহকারী পুলিশ সুপার,মধুপুর সার্কেল ফারহানা আফরোজ জেমির নেতৃত্বে বৃহস্পতিবার রাত তিনটার দিকে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে ৩ জন মাদকসেবীসহ সহ ৭ জন আসামীকে আটক করেছে মধুপুর থানা পুলিশ। এদের মধ্যে এজাহার নামীয় আসামী মধুপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকার খন্দকার হোসেন আলীর ছেলে খন্দকার নাজমুল হোসেন (৩৪)
ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামি জলছত্র এলাকার মৃত তাজু শেখের ছেলে মোহাম্মদ শাহজাহান ওরফে সাজু,
চাকন্ড গ্রামের মজিবুর রহমান এর ছেলে দেলোয়ার হোসেন, পৌর শহরের বয়েল মোড় এলাকার মাসুদ পারভেজ এর স্ত্রী রিনা পারভেজ, মাদকসেবী গোপীনাথপুর গ্রামের মৃত নাজিম উদ্দীন এর ছেলে শাহীন, একই গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে শাহীন, গিয়াস উদ্দিনের ছেলে লিটন।
মধুপুর থানার দায়িত্ব ইন্সপেক্টর (তদন্ত) রাসেল আহমেদ পিপিএম জানান, সহকারী পুলিশ সুপার মধুপুর সার্কেল ফারহানা আফরোজ জেমি স্যারের নেতৃত্বে বিশেষ অভিযান চালিয়ে উল্লিখিত ৩ জন মাদক সেবন করে মাতলামী করার সময় পুলিশ তাদের আটক করে হাসপাতালে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়। পরে গ্রেফতার দেখিয়ে বৃহস্পতিবার আদালতের মাধ্যমে জেলে পাঠানো হয়েছে। তিনি আরও জানান, একই দিনে পৃথক মামলায় ওয়ারেন্টের তিন আসামী এবং নিয়মিত মামলার ১ আসামীকে অভিযান চালিয়ে আটক করা হয়েছে।