খুঁজুন
শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৪, ২ কার্তিক, ১৪৩১

বাগেরহাটে এসআই গৌতমের বিরুদ্ধে বেআইনিভাবে শিক্ষার্থীর গরু আটকে রাখার অভিযোগ

বাগেরহাট প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: বুধবার, ৯ অক্টোবর, ২০২৪, ৯:১১ অপরাহ্ণ
বাগেরহাটে এসআই গৌতমের বিরুদ্ধে বেআইনিভাবে শিক্ষার্থীর গরু আটকে রাখার অভিযোগ

বাগেরহাট প্রতিনিধি: বাগেরহাট সদর থানার এস.আই গৌতম রায়ের বিরুদ্ধে বে-আইনীবাবে এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর ০২ টি গরু আটকে রাখার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে বাগেরহাট সদর উপজেলার বিষ্ণপুর ইউনিয়নের মান্দ্রা গ্রামে। নিজের পালিত গরু অবৈধভাবে থানায় আটকে রাখায় ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে এলাকাবাসী। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী মোঃ ফাহিম মুনতাছির (২৩) নিজের পালিত গরু ফিরে পেতে পুলিশ সুপারসহ একাধিক স্থানে অভিযোগ দায়ের করেছেন। মোঃ ফাহিম মুনতাছির সদর উপজেলার বিষ্ণপুর ইউনিয়নের মোজাফফর আলী শেখের ছেলে।

ভুক্তভোগী তার অভিযোগে জানান, আমি জিলবুনিয়া মাদ্রাসার ফাজিল ২য় বর্ষের ছাত্র। গত ২০২১ সাল থেকে আমি পড়াশুনার পাশাপাশি নিজ বসতবাড়িতে গরুর খামার করে আসছি। কিন্তু গত ১০ সেপ্টেম্বর বিকাল ৩ ঘটিকায় নিজ বাড়িতে অবস্থান কালে আমার এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী ও স্থানীয় আওয়ামী সন্ত্রাসী হানিফ, রাসেল, জয়নালসহ ৩/৪ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আমার বসত বাড়িতে বে-আইনীভাবে প্রবেশ করে। তারা আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে ও লোহার রড দিয়ে পায়ে আঘাত করে। আমি দৌড়ে বাড়ির পিছন দিয়ে পালিয়ে কোন মতে প্রানে রক্ষা পাই। এ সময় তারা আমার খামারে থাকা ১৮ মাস বয়সী গর্ভবতী ০১টি বকনা ও ২৬ মাস বয়সী এড়ে গরু বের করে নিয়ে আসে।পরে জানতে পারি সন্ত্রাসীদের সাথে সিভিল ড্রেসে বাগেরহাট মডেল থানার এসআই গৌতম রায় ও তার দুই সহযোগী কনস্টেবল ছিল।

আমার পরিবার ও আশপাশের লোকজন গরু নিয়ে যাওয়ার কারন জানতে চাইলে তারা জানায় গরুর কাগজ পত্র নিয়ে থানায় আসলে যাচাই করে গরু ফেরত দেওয়া হবে বলে জানায়। আমি ঐ দিন সন্ধায় ক্রয়কৃত গরুর সকল ডকুমেন্ট জমা দিলেও তারা গরু ফেরত দেয়নি।

তিনি আরো বলেন, যে মামলার জন্য বে-আইনীভাবে আমার খামার থেকে গরু নিয়ে আসছে উল্লেখিত সেই মামলায় গরুর বয়স ৮ মাস, গায়ের রং লাল উল্লেখ থাকলেও বাস্তবিক অর্থে আমার গরুর বয়স ২৬ মাস, গায়ের রং মসে কালো। এছাড়া ০৪ বয়স বয়সী বকনার কথা উল্লেখ থাকলেও আমার গরু ১৮ মাস বয়সী ০১টি বকনা। এখানে কোন প্রচার যাচাই ছাড়া সম্পূর্ন বে-আইনী উদ্দেশ্যেমূলকভাবে স্থানীয় সন্ত্রাসীদের সহযোগীতায় এসআই গৌতম রায় আমার খামারের গরু নিয়ে আসছে।

তিনি বলেন, আমার ৩বড় ভাই রুবেল, হাসান ও মিলন ভাইকে সাথে নিয়ে আমার গরুর খোজ নিতে থানায় যাই। আমরা জানাই মামলার এজাহারে গরুর কোন মিল নাই, আপনি কেন আমার গরু নিয়ে আসছেন। এ সময় এস আই গৌতম আমাদের উপর চড়াও হয় ও হুমকি প্রদান করে।

তিনি জানান, আমি ছাত্র অবস্থায় অনেক কষ্ট করে তিল তিল করে গরু ক্রয় করেছি। আমি আমার কষ্টের টাকার গরু দ্রুত ফেরত চাই।

এ ঘটনায় পার্শ্ববর্তী সাবেক সেনা সদস্য (অবঃ) মোঃ কাওসার আলী বলেন, ফাহিম বেতাগা বাজার থেকে গরু ক্রয়ের কথা আমরা এলাকাবাসী সবাই জানি। স্থানীয় কিছূ সন্ত্রাসীরা পুলিশের সাথে জোকসাজোসে বে-আইনী ভাবে তার গরু আটকে রেখেছে। ফাহিম অনেক কষ্ট করে পড়াশুনার পাশিাপাশি খামার করে পরিবার চালায়। আমরা তার গরু ফেরত চাই। এবং এ ধরনের কাজের সাথে যারা সংশ্লিষ্ট এ সকল পুলিশ সদস্যর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি।

এ ঘটনায় বাগেরহাট মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাঃ সাইদুর রহমান বলেন, চুরির ঘটনায় সন্দেহজনকভাবে গরু আটকে রাখা হয়েছে। সঠিক ভাবে যাচাই করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

সংবাদ সম্মেলন ও স্মারকলিপি প্রদান

সুনামগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের অপসারণ না করার দাবীতে সংবাদ সম্মেলন ও স্মারকলিপি প্রদান

সুনামগজ্ঞ থেকে :
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৪, ১১:২৫ অপরাহ্ণ
সুনামগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের অপসারণ না করার দাবীতে সংবাদ সম্মেলন ও স্মারকলিপি প্রদান

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি : স্থানীয় সরকারের একেবারেই গ্রাম পর্যায়ে তৃণমূলের ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের অপসারণ না করার দাবীতে সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার নিকট স্মারকলিপি প্রদান ও সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় সুনামগঞ্জ জেলা ইউনিয়ন পরিষদ এসোসিয়েশনের আয়োজনে শহরের কাজির পয়েন্টস্থ এসোসিয়েশনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে জেলার ১২টি উপজেলার ৮৮টি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্যগণসহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক্র মিডিয়ার সংবাদকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

সুনামগঞ্জ জেলা ইউনিয়ন পরিষদ এসোসিয়েশনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি তাহিরপুরের বাদাঘাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ নিজাম উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও সংগঠনের সাধারন সম্পাদক শিমুলবাক ইউপি চেয়ারম্যান শাহীনুর রহমানের সঞ্চালনায় সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ নিজাম উদ্দিন।

তিনি লিখিত বক্তব্যে উল্লেখ করে বলেন আমরা স্থানীয় সরকারের একেবারেই গ্রাম পর্যায়ে তৃণমূলের ইউনিয়ন পরিষদের জনপ্রতিনিধিগণ জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হয়েছি। তৃণমূলের উন্নয়ন ও সামাজিক ন্যায় বিচার নিশ্চিতে সব সময় সাম্যের ভিত্তিতে স্ব স্ব পরিষদ পরিচালনা করে আসছেন। বর্তমান অন্তবর্তীকালীন সরকারের রাষ্ট্র গঠন ও সংস্কার কার্যক্রমের উদ্যোগকে স্বাগত জানান। গত জুলাই ও আগষ্ট ছাত্রজনতার আন্দোলনে আমরা তৃণমূলের জনপ্রতিনিধিরা প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে মাঠে ছিলেন দাবী করে বলেন এই আন্দোলনে ফ্যাসিস স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ সরকারের পতন হয়। যারা ফ্যাসিস সরকারের দোসর ছিলেন তারা পালিয়ে গেলেও সুনামগঞ্জের ৮৮টি ইউনিয়ন পরিষদের তৃণমূলের জনপ্রতিনিধিরা পালিয়ে যাননি। বরং তারা এই সরকারের সমস্ত দিক নির্দেশনা মেনেই ইউনিয়ন পরিষদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। তারা আরো উল্লেখ করেন ছাত্রজনতার আন্দোলনে দ্বিতীয় দফা স্বাধীন বাংলাদেশের জনগনের প্রাপ্য সকল সরকারী সেবা তৃণমূলে পৌছে দিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। বর্তমান এই অন্তবর্তীকালীন সরকার সকল ইউনিয়ন পরিষদ ভেঙ্গে সেখানে প্রশাসক নিয়োগ দেয়ার যে চিন্তাভাবনা করছেন এতে ভেঙ্গে পড়তে পারে গ্রাম আদালতের কার্যক্রম এবং সরকারের জনকল্যাণ মূলক উদ্যোগ। ফলে নাগরিক সেবা ব্যাহত হওয়ার পাশাপাশি পরিষদ ভেঙ্গে দেয়ার ফলে জাতীয় সনদ,জন্ম-নিবদ্ধন,মৃত্যু নিবদ্ধন,ওয়ারিশান সার্টিফিকেট,প্রত্যয়নপত্র,নাগরিকত্ব সনদপত্র,ট্রেড লাইন্সেস,বিভিন্ন ভাতাদি ও সরকারের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার কার্ড পেতে ভোগান্তি বাড়তে পারে এবং সামাজিক ন্যায় বিচার বাধাগ্রস্থ হতে পারে।

অবিলম্বে এই ইউনিয়ন পরিষদ ভেঙ্গে দেয়ার চিন্তা বাদ দিয়ে তৃণমূলের জনগনের মাঝে এই ইউনিয়ন পরিষদের জনপ্রতিনিধিদের দিয়ে কিভাবে সেবার মান আরো বাড়ানো যায় সেইদিকে খেয়াল দিতে সরকারের নিকট দাবী জানান। সংবাদ সম্মেলন শেষে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা বরাবরে একটি স্মারকলিপি প্রদান করেন চেয়ারম্যানবৃন্দরা।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন,লক্ষণশ্রী ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল ওয়াদুদ,রঙ্গারচর ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল হাই,সুরমা ইউপি চেয়ারম্যান আমির হোসেন রেজা,পশ্চিম পাগলা ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ জগলুল হায়দার,মোল্লাপড়া ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ নুরুল হক,জয়কলস ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল বাছিত সুজন,পশ্চিম বীরগাঁও ইউপি চেয়ারম্যান লুৎফুর রহমান জায়গীদার খোকন,আটগাঁও ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান,রাজানগর ইউপি চেয়ারম্যান জহিরুল ইসলাম জুয়েল ,জাহাঙ্গীর নগর ইউপি চেয়ারম্যান রশিদ আহমেদ,করিমপুর ইউপি চেয়ারম্যান লিটন চন্দ্র দাস,গৌরারং ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ শওকত আলী,জগদল ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ হুমায়ন রশিদ,বাদাঘাট দক্ষিন ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ ছবাব মিয়া,ভীমখালী ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ আখতারুজ্জামান তালুকদারসহ অনেকেই।

ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে জরিমানা

জেলিযুক্ত চিংড়ি জব্দে কালীগঞ্জে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে জরিমানা

গাজীপুর থেকে :
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৪, ১১:২১ অপরাহ্ণ
জেলিযুক্ত চিংড়ি জব্দে কালীগঞ্জে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে জরিমানা

মুঃ সোহরাব আলী সরকার, কালীগঞ্জ (গাজীপুর) প্রতিনিধি : জেলিযুক্ত চিংড়ি বিক্রি করায় কালীগঞ্জে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে এক মাছ ব্যবসায়ীকে জরিমানা প্রদান করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) দুপুরে কালীগঞ্জ বাজারে মা ইলিশ সংরক্ষন অভিযানের অংশ হিসেবে উপজেলা মৎস্য অফিসের উদ্যোগে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে অভিযান পরিচালনা করা হয়। মৎস্য ও মৎস্যপণ্য (পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রণ) আইন ২০২০ এর ৩৩ ধারায় একটি মামলায় পৌরসভার চান্দাইয়া গ্রামের হরেন্দ্র দাসের পূত্র হরে রাম (৪০) কে ৫ হাজার টাকা জরিমানা প্রদান করা হয়। তাছাড়া ১০ হাজার টাকা মূল্যের জেলিযুক্ত চিংড়ি জব্দ করে জনসম্মুখে অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে বিনষ্ট করা হয়। জরিমানা প্রদান করেন বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) নূরী তাসমিন ঊর্মি।
বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) নূরী তাসমিন ঊর্মি প্রতিবেদককে বলেন, অভিযানে ১৬ কেজি জেলি যুক্ত চিংড়ি জব্দ করা হয়। ওজন বৃদ্ধিতে চিংড়ি মাছের ভিতর জেলি ব্যবহার করা হয়। এধরনের মাছ খাওয়ার ফলে ক্যানসার হওয়ার ঝুকি রয়েছে।
এসময় প্রসিকিউটর হিসেবে ভ্রাম্যমান আদালতকে সহযোগীতা করেন উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. আবু সামা, বেঞ্চ সহকারী মাহবুবুল ইসলাম ও আনসার সদস্যবৃন্দ।

কালীগঞ্জ,গাজীপুর
১৭/১০/২৪ইং

মাদকসেবী সহ গ্রেফতার ৭

সহকারী পুলিশ সুপার, মধুপুরের নেতৃত্বে ৩ জন মাদকসেবী সহ গ্রেফতার ৭

মধুপুর থেকে :
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৪, ১১:১৭ অপরাহ্ণ
সহকারী পুলিশ সুপার, মধুপুরের নেতৃত্বে ৩ জন মাদকসেবী সহ গ্রেফতার ৭

আঃ হামিদ মধুপুর টাঙ্গাইল প্রতিনিধি : টাঙ্গাইলের মধুপুরে ৩ জন মাদকসেবী সহ মোট সাতজনকে গ্রেফতার করেছে মধুপুর থানা পুলিশ।
সহকারী পুলিশ সুপার,মধুপুর সার্কেল ফারহানা আফরোজ জেমির নেতৃত্বে বৃহস্পতিবার রাত তিনটার দিকে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে ৩ জন মাদকসেবীসহ সহ ৭ জন আসামীকে আটক করেছে মধুপুর থানা পুলিশ। এদের মধ্যে এজাহার নামীয় আসামী মধুপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকার খন্দকার হোসেন আলীর ছেলে খন্দকার নাজমুল হোসেন (৩৪)
ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামি জলছত্র এলাকার মৃত তাজু শেখের ছেলে মোহাম্মদ শাহজাহান ওরফে সাজু,
চাকন্ড গ্রামের মজিবুর রহমান এর ছেলে দেলোয়ার হোসেন, পৌর শহরের বয়েল মোড় এলাকার মাসুদ পারভেজ এর স্ত্রী রিনা পারভেজ, মাদকসেবী গোপীনাথপুর গ্রামের মৃত নাজিম উদ্দীন এর ছেলে শাহীন, একই গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে শাহীন, গিয়াস উদ্দিনের ছেলে লিটন।
মধুপুর থানার দায়িত্ব ইন্সপেক্টর (তদন্ত) রাসেল আহমেদ পিপিএম জানান, সহকারী পুলিশ সুপার মধুপুর সার্কেল ফারহানা আফরোজ জেমি স্যারের নেতৃত্বে বিশেষ অভিযান চালিয়ে উল্লিখিত ৩ জন মাদক সেবন করে মাতলামী করার সময় পুলিশ তাদের আটক করে হাসপাতালে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়। পরে গ্রেফতার দেখিয়ে বৃহস্পতিবার আদালতের মাধ্যমে জেলে পাঠানো হয়েছে। তিনি আরও জানান, একই দিনে পৃথক মামলায় ওয়ারেন্টের তিন আসামী এবং নিয়মিত মামলার ১ আসামীকে অভিযান চালিয়ে আটক করা হয়েছে।