খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৯শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৪ঠা আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাহুবলের ঐতিহ্যের অমর একুশে বইমেলা হারিয়ে যাচ্ছে!! দেখার যেন কেউ নেই

হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৬:৩৬ অপরাহ্ণ
বাহুবলের ঐতিহ্যের অমর একুশে বইমেলা হারিয়ে যাচ্ছে!! দেখার যেন কেউ নেই

হবিগঞ্জ প্রতিনিধি: বাংলা ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন, তাদের অমূল্য ত্যাগ-তিতিক্ষার স্মরণ ও বাংলা ভাষার প্রতি ভালবাসার চিরন্তন বহি:প্রকাশ ঘটে একুশে বই মেলার মাধ্যমে। বাঙালির বইয়ের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ ও বই পড়ার প্রতি আগ্রহ ও ভালবাসা থেকে দিন গুনতে থাকে- কবে শুরু হবে একুশে বইমেলা। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে হারিয়ে গেছে হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলায় সেই অমর একুশে বই মেলা। গত চার বছর ধরে বন্ধ রয়েছে এই আয়োজন। এর আগে অবশ্য হচ্ছিল এই মেলা। ঐতিহ্যবাহী এই বাহুবল উপজেলায় ভাষার মাসে বইমেলার আয়োজন কেন হচ্ছে না উত্তরে উপজেলা প্রশাসন বলেন সরকারি কোন আর্দেশ নাই যে একুশে বইমেলা আয়োজন করতে হবে। এছাড়া একুশে বইমেলা আয়োজন করার কোন সরকারি বরাদ্দ দেওয়া হয় নাই।

জানা যায়, হবিগঞ্জ জেলার একদিকে পাহাড় আর অন্যদিকে সমতল অঞ্চল নিয়ে এই বাহুবল উপজেলা গঠিত। আয়াতনের দিক দিয়ে ছোট একটি উপজেলা বাহুবল। মাত্র ২৫০.৬৬ বর্গ কিলোমিটার ক্ষেত্র জুড়ে এর বিস্তৃতি। ২০১১ সনের আদম শুমারী অনুযায়ী জনসংখ্যা প্রায় ১,৯৭,৯৯৭ জন। বাহুবল ছিল শিল্প সাহিত্য সাংস্কৃতির উর্বরভুমি।

এক সময় এই তরফ অঞ্চল জ্ঞান বিজ্ঞান ও জ্ঞানীগুণীদের তীর্থস্থান ছিল। বাহুবলের ইতিহাস ঐতিহ্যের সাথে বিগত দুই দশক ধরে একুশে বইমেলার নাম উজ্জ্বল হয়ে আছে। আঞ্চলিক পর্যায়ে বিশেষ করে গ্রামীণ জনপদ বা উপজেলা লেভেলে এতো জমজমাট বইমেলা এক বিরল ঘটনা। আমাদের নতুন প্রজন্মের জন্য শিল্প সংস্কৃতি ও মননচর্চার একটি কেন্দ্র হয়ে ওঠে। বাহুবল একুশে বইমেলা যেদিন হতে, যাদের হাতে সৃষ্টি হয়েছিল এই প্রাণবন্ত বইমেলা প্রতি বছরই উৎসাহ উদ্দীপনা নিয়ে বাহুবল উপজেলা চত্বরে হয়ে আসছিল। একটি ঐতিহ্যবাহী আঞ্চলিক বইমেলা হিসাবে বাহুবল একুশে বইমেলা হয়ে ওঠে শিশু-কিশোর, লেখক পাঠকের এক মিলনমেলা‌ ও চরিত্র গঠনের মেলবন্ধন। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে বাহুবল উপজেলা একুশে বইমেলা প্রাক্তন উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুযোগ্য মোঃ জসীম উদ্দিন আমলে এত উপভোগ্য আয়োজন ছিলো, যা লেখক, পাঠক, দর্শকদের জন্য স্বরণীয় হয়ে থাকবে। সর্বশেষ ঊনবিংশ বাহুবল একুশে বইমেলা উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব স্নিগ্ধা তালুকদার মহোদয়ের হাতে সমাপ্তি ঘটে।বিগত সালে ২০২০-২০২১ করোনা ছিল। রাষ্ট্রের নির্দেশে বন্ধ ছিলো গণ-সমাবেশ। তারপর ২০২২ -২৩ সালে এসে কোন নির্দেশে, কোন কোন কারণে বাহুবলের জনগণ একটি ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা সংস্কৃতির মেলবন্ধন একুশে বইমেলা হতে বঞ্চিত হতে যাচ্ছে তা কেউ বলতে পারে না।

উপজেলা প্রশাসন ও বাহুবল একুশে বইমেলা উদযাপন কমিটির যৌথ আয়োজনে একসময় এই বইমেলা দেশসেরা গ্রন্থমেলায় রূপ নিয়েছিল। বাহুবলের জননন্দিত উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব নাসিরুজ্জামান উদ্যোগেই মূলত এটি প্রথম আলোরমূখ দেখে। আর এই কাজের পেছনে প্রেরণার উৎস ছিলেন বাহুবলের কৃতি সন্তান বাংলা সাহিত্যের খ্যাতিমান ইতিহাসবিদ তরফরত্ন মরহুম সৈয়দ আব্দুল্লাহ ও বাহুবলের একঝাঁক সাংবাদিক, সাহিত্যিক এবং উদ্যম কর্মট সৃজনশীল তারুণ্য।

এক সময় এই বইমেলা উপলক্ষে নতুন বই, নতুন লেখক তৈরী হত। সাহিত্য আর সংস্কৃতির এক মিলনমেলায় রূপ নিত। আসতেন দেশসেরা কবি সাহিত্যিক। বাহুবল বইমেলায় এসেছেন তৎকালীন তত্বাবধায়ক সরকারের মাননীয় উপদেষ্টা ড. সি এম শফি শামি, ৫২’র ভাষা আন্দোলনের মূখপত্র সাপ্তাহিক সৈনিকের সম্পাদক, খ্যাতিমান ভাষা সৈনিক অধ্যাপক আব্দুল গফুর, ভাষা সৈনিক অধ্যক্ষ মাসউদ খান, মানব জমিন পত্রিকার সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী, গল্পকার ঢাবির অধ্যাপক সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলাম, দৈনিক ইনকিলাব এর সহকারী সম্পাদক ওবায়দুর রহমান খান নদভী, সিলেটের কবি রাগিব হুসেন চৌধুরী, এমসি কলেজের অধ্যক্ষ তাজুল ইসলাম, মদনমোহন সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক আবুল ফাত্তাহ, গবেষক অধ্যাপক নন্দলাল শর্মা, কথা সাহিত্যিক অধ্যক্ষ সিরাজ হক, কবি তাহমিনা বেগম গিনি, কবি অধ্যক্ষ জাহানা খাতুন, সাহিত্যিক ঈসমাইল তরফদার, কবি মুকুল চৌধুরী, গবেষক শাহ নজরুল ইসলামেরমতো দেশসেরা লেখক, কবি, সাহিত্যিক। মূলত সৈয়দ আব্দুল্লাহ সাহেবের আমন্ত্রণেই এই মিলন মেলা ও সাহিত্যের আসর জমে উঠতো।

আবারো যদি বইমেলাকে উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় কবি সাহিত্যিক এবং সাংবাদিকদের নিয়ে সমন্বয় করে পথচলা শুরু করে তাহলে ফের প্রাণবন্ত হয়ে উঠবে বলে বাহুবলবাসীর বিশ্বাস।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মহুয়া শারমিন ফাতেমা বলেন, সরকারি কোন আদেশ নাই যে একুশে বইমেলা আয়োজন করতে হবে। এছাড়া একুশে বইমেলা আয়োজন করার কোন সরকারি বরাদ্দ দেওয়া হয় নাই।

অন্যদিকে একুশে বইমেলার আয়োজন হওয়া উচিত বলে মনে করে সচেতন মহল । তাদের ভাষ্য, ‘বই মেলায় শুধু বইয়ের ক্রয় বিক্রয়ের বিষয় জড়িত নয়। বই মেলায় নানার শ্রেণির মানুষ আসেন। কেউ বই কিনতে বা পড়তে, কেউ আসেন আড্ডা দিতে বা কেউ ঘুরতে আসেন বন্ধুদের সাথে। এরমধ্যে দিয়ে সমাজের ইতিবাচক পরিবর্তন তৈরি হয়। পাশাপাশি শিক্ষার্থীর ঠুনকো কাজে অর্থ খরচ না করে বই কিনতে আগ্রহী হয়ে পড়ে। বর্তমান সময়ে বই মেলায় আয়োজন ও বই পড়ার নানাবিধ উদ্যাগ একদম জরুরি হয়ে উঠেছে। সেখানে উল্টো বই মেলা বন্ধ করে দেওয়া মানে সরাসরি আমাদের বাঙালির গৌরবজ্জল ইতিহাস ও চেতনাকে রুদ্ধ করে দেওয়া।

দৃষ্টিনন্দন কক্সবাজার হবে নবাগত জেলা প্রশাসক সালাহউদ্দিন

মোঃ ওসমান গনি (ইলি) কক্সবাজারঃ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৬:৩৪ পূর্বাহ্ণ
দৃষ্টিনন্দন কক্সবাজার হবে নবাগত জেলা প্রশাসক সালাহউদ্দিন

মোঃ ওসমান গনি (ইলি) কক্সবাজারঃ বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত ও পর্যটক নগরী কক্সবাজারকে দৃষ্টিনন্দন করা হবে। বলতে গেলে বলা হয় পর্যটন রাজধানী কক্সবাজারকে ঢেলে সাজানো হবে বলে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়ার সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন নবাগত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন।সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় কালে তিনি বলেন, পর্যটন বান্ধব সময়োপযোগী গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পগুলোকে অগ্রাধিকার দিয়ে একটি আন্তর্জাতিক মানের পর্যটন নগরী হিসেবে কক্সবাজারকে তুলে ধরা হবে। জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে ওই সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় জেলা প্রশাসক সাংবাদিকদের তথ্যের অবাধ প্রবাহের বিষয়টি উল্লেখ করে আরো বলেন, দেশের সর্বত্র সংস্কারের ছোঁয়া লেগেছে। আমরাও চাই দেশের অবকাঠামগত এবং পর্যটনে সংস্কার আসুক। এজন্য দরকার তথ্যের সহজ প্রাপ্তি। সাংবাদিকগণ যেন সহজেই জেলা প্রশাসকের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেতে পারেন তার জন্য ওয়ান স্টপ ইনফরমেশন সেল গঠন করা হবে। যাতে করে সাংবাদিকরন সহজেই গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো পেতে পারে।

উপস্থিত সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে জেলা প্রশাসক বলেন, তথ্য প্রবাহের জন্য আমার অফিস সব সময় আপনাদের জন্য খোলা থাকবে। তথ্য প্রদান করতে গিয়ে আমার অফিস যেন মিডিয়া ট্রায়ালের শিকার না হয় সেই বিষয়েও আপনাদের সচেতন থাকা জরুরী। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের রাজস্ব বিভীষণ কান্তি দাশ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সাধারণ রুবাইয়া আফরোজ, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট মো: আতাউল গনি,প্রেসক্লাবের সভা মাহবুব আলম সাধারণ সম্পাদক মমতাজ উদ্দিন বাহারী, ওসমানীসহ সিনিয়র সাংবাদিকগন।

রূপসায় কাজদিয়া উচ্চ বিদ্যালয় পবিত্র সিরাতুন্নবী (সাঃ) পালিত

শহিদুল্লাহ্ আল আজাদ. স্টাফ রিপোর্টারঃ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৬:৩১ পূর্বাহ্ণ
রূপসায় কাজদিয়া উচ্চ বিদ্যালয় পবিত্র সিরাতুন্নবী (সাঃ) পালিত

শহিদুল্লাহ্ আল আজাদ. স্টাফ রিপোর্টারঃ বিশ্ব মানবতার মুক্তির দুত, কল্যাণকামী মানুষের মহান শিক্ষক মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর জীবনীর উপর আলোচনা, হামদ- নাত পরিবেশন ও দোয়া মাহফিল রূপসা উপজেলার কাজদিয়া সরকারি স্কুল এন্ড কলেজের আয়জনে  ঈদে সিরাতুন্নবী (সাঃ) মাহফিল ও ইসলামী জলসা  উদযাপিত হয়েছে। ১৮ সেপ্টেম্বর বেলা ১২টায় কলেজ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন, অত্র কলেজের অধ্যক্ষ অজয় সরকার। ইসলামী জলসা উদযাপিত কমিটির আহবায়ক প্রভাষক  মুহাঃ কামরুজ্জানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন, বিদ্যালয় এসএমসির সাবেক সহসভাপতি খান আঃ রশিদ, সাবেক অধ্যক্ষ বিশ্বনাথ ভট্টাচার্য্য , প্রাক্তন শিক্ষক সুশিল কুমার পাল, গুরুপদ পাল, সামছুর রহমান শেখ, কাজদিয়া সোনালি ব্যাংক শাখার ব্যবস্থাপক অসিত রায চৌধুরী। প্রভাষক মেজবাহ উদ্দিন সেলিমের সঞ্চালনায়  বক্তৃতা করেন প্রভাষক আনোয়ার হোসেন মিন্টু, সেলিম রেজা, বাশির আহম্মেদ লালু, মিলন কুমার দেবনাথ, রতন ঘোশ, খান মারুফুল হক, মল্লিক নজরুল ইসলাম, তাজমা খাতুন, ফালগুনী মুখার্জি, শিক্ষক আসাদুজ্জামান সরদার, আব্দুল কাদের,  বিভাষ কুমার দাম, আসমা খাতুন, তুষার কান্তি দত্ত, কাকলী রাণী পাল, ললিতা রাণী হালদার, শীমা হালদার, আমিরুল ইসলাম, এস কে কুদরত আলী, সঞ্জয় কুমার পাল, কল্যাণ কুমার রায়, জয়দেব দাস, মীর আরিফ হোসেন, অনুপ কুমার পাল প্রমুখ।অনুষ্ঠানে  দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন, প্রভাষক হাফেজ মাওলানা এমদাদুল হক।

কালীগঞ্জে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

মু, সোহরাব হোসেন সরকার, কালিগঞ্জ, গাজিপুর :
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ১২:৩৮ পূর্বাহ্ণ
কালীগঞ্জে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

মুঃ সোহরাব আলী সরকার, কালীগঞ্জ (গাজীপুর) প্রতিনিধি : কালীগঞ্জে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বিষয়ক প্রশিক্ষন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে পরিষদের সম্মেলন কক্ষে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নে উপজেলা টাস্কফোর্স সদস্য ও কর্তৃত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বিষয়ক প্রশিক্ষন অনুষ্ঠিত হয়েছে। জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রন সেল, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সার্বিক সহযোগীতায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস এম ইমাম রাজী টুলু।
এসময় অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার (ভ‚মি) নুরী তাসমিন উর্মি, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মোহাম্মদ ইউসুফ হাবিব, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ এস এম মনজুর এ-এলাহী, উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা মো. শাহাদৎ হোসেন, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মো. জহির উদ্দিন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, স্কুল ও মাদ্রাসার শিক্ষক প্রতিনিধি, এনজিও প্রতিনিধি, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানবৃন্দ, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার গণমাধ্যমকর্মীবৃন্দসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ।
অনুষ্ঠানে সহকারী কমিশনার (ভ‚মি) নুরী তাসমিন উর্মি প্রজেক্টরের মাধ্যমে তামাকের ব্যবহার কমাতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া, তামাক সেবীদের নিরুৎসাহিত করা, তামাকজনিত মৃত্যু ও মানুষের অসুস্থতা বৃদ্ধি, সামাজিক দায়বদ্ধতাসহ বিভিন্ন দিক নির্দেশনাসহ আইন সংক্রান্ত বিধি উপস্থাপন করেন। অনুষ্ঠানে জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রন সেল কর্তৃক দেয়া তথ্যের বরাদ দিয়ে তিনি আরোও বলেন, তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন শক্তিশালীকরণের লক্ষ্যে সব পাবলিক প্লেসে ও পাবলিক পরিবহনে ধুমপান না করা,বিক্রয় স্থলে তামাকজাত দ্রব্য বা প্যাকেট প্রদর্শন নিষিদ্ধ করা, তামাক কোম্পানির সামাজিক দায়বদ্ধতা কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করাসহ বেশ কিছু সুপারিশ তুলে ধরেন।