খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৯শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৪ঠা আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিশ্বম্ভরপুরের মাঝাইর গ্রামে দ্বন্ধ ও সংঘাতের কারণে উন্নয়ন প্রকল্পে বাধা বিপত্তি,র্দূভোগে গ্রামবাসী

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি :
প্রকাশিত: সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ১০:৫৬ অপরাহ্ণ
বিশ্বম্ভরপুরের মাঝাইর গ্রামে দ্বন্ধ ও সংঘাতের কারণে উন্নয়ন প্রকল্পে বাধা বিপত্তি,র্দূভোগে গ্রামবাসী

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি : সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার পলাশ ইউনিয়নে গত পহেলা জুন একটি সংখ্যালঘুর ফলন্ত ৭টি কাটাল গাছ কেটে ফেলেছেন ২নং পলাশ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মাঝাইর গ্রামের বাসিন্দা মোঃ সোহেল মিয়া । এমন অভিযোগ এনে চেয়াম্যানের বিরুদ্ধে গত ৫ই জুন সিলেটের দৈনিক শুভ প্রতিদিন পত্রিকায় এমন শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। এই সংবাদে উল্লেখ করা হয়েছে ঘটনার দিন মাঝাই গ্রামের মৃত রামকৃষ্ণ দাসের ছেলে পলাশ ইউপি আওয়ামীলীগের রামেন্দ্র কুমার দাস ও তার সহোদর সজ্ঞয় কুমার দাস গাছ কাটতে বাধাঁ দিলে চেয়ারম্যান ও তার লাটিয়াল বাহিনী সংখ্যালঘু দুই সহোদরকে মারপিঠ করে আহত করার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

গতকাল সরেজমিনে ঘটনাস্থলে গিয়ে কথা হয় মাঝাইর গ্রামের একাধিক হিন্দু সম্প্রদায়ের মৃত ঠাকুর মণি দাসের ছেলে তাপশ দাস,সাবেক ইউপি সদস্য,মৃত মনোরঞ্জন দাসের ছেলে রতন চন্দ্র দাস,মৃত বণমালী দাসের ছেলে প্রমোদ দাস এবং পার্শ্ববর্তী বাজিতপুর গ্রামের অবিমান্য দেবনাথের ছেলে অবণী দেবনাথ, ইউপি চেয়ারম্যান সোহেল মিয়ার দুই সহোদর তারেক আহমদ ও মোঃ মাসুক মিয়া এবং সহ অনেকেই সাথে। তারা জানান, এই মাঝাইর গ্রামের অলিগলি সবখানের কাচা রাস্তা। তাই মাঝার গ্রামের সোহেল মিয়া চেয়ারম্যান হিসেবে সরকার থেকে একটি প্রকল্প গ্রহন করে গ্রামের কাচা রাস্তাটিকে পাকাকরণের পাশাপাশি পানি নিস্কাশনের জন্য ড্রেনেজ ব্যবস্থা করত্যে গ্রামের লোকজনকে নিয়ে একটি মিটিংয়ের আয়োজন করেন।

এতে গ্রামের দলমত নিবির্শেষে সবার সর্বসম্মতিক্রমে রাস্তার কাজটি শুরু করে রাস্তার পাশে সরকারী গাছগুলো যেগুলো রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে সেই সমস্ত গাছগুলো প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে কেটে রাস্তার কাজ শুরু করার আহবান জানানো হয়। গত ১ ও ২ জুন স্থানীয় বিশ^ম্ভরপুর উপজেলা প্রশাসন থেকে সার্ভেয়ার এবং সহকারী কমিশনার (ভূমি) শিল্পী রানী মোদক ঘটনাস্থলে এসে রাস্তাটি সার্ভে করেন এবং যে সমস্ত সরকারী জায়গাতে রোপনকৃত গাছগুলো রাস্তা তৈরীতে সমস্যা হচ্ছে সেই সমস্ত গাছগুলো কেটে ফেলার নির্দেশ প্রদান করা হয়। সার্ভে অনুয্য়াী চেয়ারম্যান সোহেল মিয়া গ্রামবাসীর স্বার্থে কয়েকটি কাঠাল গাছ রাস্তায় পড়ে যায় সেই সুবাদে রামেন্দ্র কুমার দাসের বাড়ির সামনে রাস্তার পাশে কয়েকটি কাঠাল গাছের কারণে রাস্তাটির কাজ শুরু করা সম্ভব হয়নি মর্মে রাস্তার পাশে ৭টি কাঠাল গাছ প্রশাসনকে অবহিত করে গাছ কাটার উদ্যোগ নিলে রামেন্দ্র কুমার দাস এসে বাধাঁ প্রদান করেন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে দ্রæত ছুটে আসনে বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা সহকারী কমিশণার (ভূমি) শিল্পী রানী মোদক।

এ সময় রামেন্দ্র কুমার দাসের ছোটভাই সঞ্জয় কুমার দাস চেয়ারম্যান সোহেল মিয়ার সাথে গাছ কাটা নিয়ে কথা কাটাাকটির এক পর্যায়ে সঞ্জয় দাস চেয়ারম্যান সোহেল মিয়াকে একটি ধাক্কা দিলে চেয়ারম্যান এ সময় সঞ্জয় কুমার দাসকে পেঠে লাথি মেরে দেন। এ সময় সহকারী কমিশনার উভয়পক্ষকে আইন মেনে শান্ত হওয়ার পরামর্শ দিলে কেহই তার কথা না শুনে উভয়পক্ষের লোকজন মারামারিতে জড়িয়ে পড়েন। এ সময় রামেন্দ্র কুমার দাসের মাথা ফেটে যায় এবং তার ভাই সঞ্জয় কুমার দাসও আহত হন। সাথে সাথে রামেন্দ্র কুমার দাস্র ও সঞ্জয় কুমার দাসকে বিশ^ম্ভরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্ম নিয়ে চিকিৎসা দেয়া হয়। এই ঘটনার পর পরই গ্রাম্য সালিশের লোকজন একত্রিত হয়ে উভয়পক্ষকে সালিশে উপস্থিত থাকার আহবান জানালে ও চেয়ারম্যান ও লোকজন সাািলশ বৈঠকে উপস্থিত থাকলে রামেন্দ্র কুমার দাস গংরা গ্রাম্য সালিশ বৈঠকে উপস্থিত না হয়ে তিনি নিজে বাদি হয়ে আমল গ্রহনকারী জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত বিশ^ম্ভরপুর জোনে চেয়ারম্যান মোঃ সোহেল মিয়া ও তার সহোদর মাছুম মিয়াকে আসামী করে সি আর মোকদ্দমা দায়ের করেন। যার সি আর মোকদ্দমা নং-১৪৫/২০২৪ইং।

এ ব্যাপারে মামলার বাদি রামেন্দ্র কুমার দাস জানান,সোহেল মিয়া আমার বাড়ির সামনে আমার লাগানো ফলন্ত সাতটি কাঠাল গাছ কাটার সময় আমরা বাধাঁ দিলে সোহেল ও তার লোকজন আমি ও তার ভাই সঞ্জয়ের উপর হামলা চালিয়ে আমার মাথা ফাটিয়ে দেয় এবং আমার ভাই সঞ্জয়কে পিঠিয়ে আহত করে। তিনি এর সুষ্টু বিচার প্রার্থনা করেছেন।

এ ব্যাপারে মামলার বিবাদি ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ সোহেল মিয়া জানান,আমাদের এই মাঝাইর গ্রামটির শতকরা ৯৯ জন হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন,এই গ্রামের সবাই আমার আপনজন এবং সবার ভোটে আমি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছি। যখন দেখলাম আমাদের এই পুরো গ্রামটিতে পাকা কোন রাস্তা না থাকার কারণে বর্ষা এবং বৃষ্টির মৌসুমে কাচা রাস্তাগুলোতে পানি জমে চলাচলে অনুপযোগি হয়ে যায়। তখনই এই রাস্তাটি পাকাকরণের জন্য সরকার থেকে একটি প্রকল্প গ্রহন করা হয়। কাজ শুরুর আগে আমাদের গ্রামের সকল মুরুব্বীদের নিয়ে পরামর্শ ও মতামত করে উপজেলা প্রশাসনের লোকজন এনে রোডম্যাপ ও সার্ভে করে রাস্তার কাজ শুরু করার আগে রাস্তার পাশে সরকারী গাছগুলো কাটার উদ্যোগ নিয়ে কিছু ঠেলাঠেলির ঘটনা ঘটে।

এ ব্যাপারে বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার(ভূমি) শিল্পী রানী মোদক বলেন যে কাঠাল গাছগুলো রামেন্দ্র কুমার দাস নিজেদের দাবী করছেন এটা সঠিক না। এই রাস্তার পাশের গাছগুলো হচ্ছে সরকারী জায়গাতে। তবে এখানে চেয়ারম্যান সোহেল মিয়া রামেন্দ্র কুমার দাসের ভাই সঞ্জয় কুমার দাসের অনাকাংঙ্খিতভাবে উভয়ের মধ্যে কিছু মারামারি ঘটনা ঘটে বলেও তিনি জানান।

এ ব্যাপারে বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মফিজুর রহমান মাঝাইর গ্রামে উন্নয়ন প্রকল্পের কথা স্বীকার করে জানান,বিষয়টি নিয়ে যেহেতু আদালতে মামলা রয়েছেন সেই বিষয়ে তিনি কিছু বলতে রাজি নন।

দৃষ্টিনন্দন কক্সবাজার হবে নবাগত জেলা প্রশাসক সালাহউদ্দিন

মোঃ ওসমান গনি (ইলি) কক্সবাজারঃ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৬:৩৪ পূর্বাহ্ণ
দৃষ্টিনন্দন কক্সবাজার হবে নবাগত জেলা প্রশাসক সালাহউদ্দিন

মোঃ ওসমান গনি (ইলি) কক্সবাজারঃ বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত ও পর্যটক নগরী কক্সবাজারকে দৃষ্টিনন্দন করা হবে। বলতে গেলে বলা হয় পর্যটন রাজধানী কক্সবাজারকে ঢেলে সাজানো হবে বলে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়ার সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন নবাগত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন।সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় কালে তিনি বলেন, পর্যটন বান্ধব সময়োপযোগী গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পগুলোকে অগ্রাধিকার দিয়ে একটি আন্তর্জাতিক মানের পর্যটন নগরী হিসেবে কক্সবাজারকে তুলে ধরা হবে। জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে ওই সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় জেলা প্রশাসক সাংবাদিকদের তথ্যের অবাধ প্রবাহের বিষয়টি উল্লেখ করে আরো বলেন, দেশের সর্বত্র সংস্কারের ছোঁয়া লেগেছে। আমরাও চাই দেশের অবকাঠামগত এবং পর্যটনে সংস্কার আসুক। এজন্য দরকার তথ্যের সহজ প্রাপ্তি। সাংবাদিকগণ যেন সহজেই জেলা প্রশাসকের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেতে পারেন তার জন্য ওয়ান স্টপ ইনফরমেশন সেল গঠন করা হবে। যাতে করে সাংবাদিকরন সহজেই গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো পেতে পারে।

উপস্থিত সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে জেলা প্রশাসক বলেন, তথ্য প্রবাহের জন্য আমার অফিস সব সময় আপনাদের জন্য খোলা থাকবে। তথ্য প্রদান করতে গিয়ে আমার অফিস যেন মিডিয়া ট্রায়ালের শিকার না হয় সেই বিষয়েও আপনাদের সচেতন থাকা জরুরী। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের রাজস্ব বিভীষণ কান্তি দাশ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সাধারণ রুবাইয়া আফরোজ, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট মো: আতাউল গনি,প্রেসক্লাবের সভা মাহবুব আলম সাধারণ সম্পাদক মমতাজ উদ্দিন বাহারী, ওসমানীসহ সিনিয়র সাংবাদিকগন।

রূপসায় কাজদিয়া উচ্চ বিদ্যালয় পবিত্র সিরাতুন্নবী (সাঃ) পালিত

শহিদুল্লাহ্ আল আজাদ. স্টাফ রিপোর্টারঃ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৬:৩১ পূর্বাহ্ণ
রূপসায় কাজদিয়া উচ্চ বিদ্যালয় পবিত্র সিরাতুন্নবী (সাঃ) পালিত

শহিদুল্লাহ্ আল আজাদ. স্টাফ রিপোর্টারঃ বিশ্ব মানবতার মুক্তির দুত, কল্যাণকামী মানুষের মহান শিক্ষক মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর জীবনীর উপর আলোচনা, হামদ- নাত পরিবেশন ও দোয়া মাহফিল রূপসা উপজেলার কাজদিয়া সরকারি স্কুল এন্ড কলেজের আয়জনে  ঈদে সিরাতুন্নবী (সাঃ) মাহফিল ও ইসলামী জলসা  উদযাপিত হয়েছে। ১৮ সেপ্টেম্বর বেলা ১২টায় কলেজ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন, অত্র কলেজের অধ্যক্ষ অজয় সরকার। ইসলামী জলসা উদযাপিত কমিটির আহবায়ক প্রভাষক  মুহাঃ কামরুজ্জানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন, বিদ্যালয় এসএমসির সাবেক সহসভাপতি খান আঃ রশিদ, সাবেক অধ্যক্ষ বিশ্বনাথ ভট্টাচার্য্য , প্রাক্তন শিক্ষক সুশিল কুমার পাল, গুরুপদ পাল, সামছুর রহমান শেখ, কাজদিয়া সোনালি ব্যাংক শাখার ব্যবস্থাপক অসিত রায চৌধুরী। প্রভাষক মেজবাহ উদ্দিন সেলিমের সঞ্চালনায়  বক্তৃতা করেন প্রভাষক আনোয়ার হোসেন মিন্টু, সেলিম রেজা, বাশির আহম্মেদ লালু, মিলন কুমার দেবনাথ, রতন ঘোশ, খান মারুফুল হক, মল্লিক নজরুল ইসলাম, তাজমা খাতুন, ফালগুনী মুখার্জি, শিক্ষক আসাদুজ্জামান সরদার, আব্দুল কাদের,  বিভাষ কুমার দাম, আসমা খাতুন, তুষার কান্তি দত্ত, কাকলী রাণী পাল, ললিতা রাণী হালদার, শীমা হালদার, আমিরুল ইসলাম, এস কে কুদরত আলী, সঞ্জয় কুমার পাল, কল্যাণ কুমার রায়, জয়দেব দাস, মীর আরিফ হোসেন, অনুপ কুমার পাল প্রমুখ।অনুষ্ঠানে  দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন, প্রভাষক হাফেজ মাওলানা এমদাদুল হক।

কালীগঞ্জে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

মু, সোহরাব হোসেন সরকার, কালিগঞ্জ, গাজিপুর :
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ১২:৩৮ পূর্বাহ্ণ
কালীগঞ্জে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

মুঃ সোহরাব আলী সরকার, কালীগঞ্জ (গাজীপুর) প্রতিনিধি : কালীগঞ্জে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বিষয়ক প্রশিক্ষন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে পরিষদের সম্মেলন কক্ষে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নে উপজেলা টাস্কফোর্স সদস্য ও কর্তৃত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বিষয়ক প্রশিক্ষন অনুষ্ঠিত হয়েছে। জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রন সেল, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সার্বিক সহযোগীতায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস এম ইমাম রাজী টুলু।
এসময় অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার (ভ‚মি) নুরী তাসমিন উর্মি, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মোহাম্মদ ইউসুফ হাবিব, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ এস এম মনজুর এ-এলাহী, উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা মো. শাহাদৎ হোসেন, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মো. জহির উদ্দিন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, স্কুল ও মাদ্রাসার শিক্ষক প্রতিনিধি, এনজিও প্রতিনিধি, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানবৃন্দ, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার গণমাধ্যমকর্মীবৃন্দসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ।
অনুষ্ঠানে সহকারী কমিশনার (ভ‚মি) নুরী তাসমিন উর্মি প্রজেক্টরের মাধ্যমে তামাকের ব্যবহার কমাতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া, তামাক সেবীদের নিরুৎসাহিত করা, তামাকজনিত মৃত্যু ও মানুষের অসুস্থতা বৃদ্ধি, সামাজিক দায়বদ্ধতাসহ বিভিন্ন দিক নির্দেশনাসহ আইন সংক্রান্ত বিধি উপস্থাপন করেন। অনুষ্ঠানে জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রন সেল কর্তৃক দেয়া তথ্যের বরাদ দিয়ে তিনি আরোও বলেন, তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন শক্তিশালীকরণের লক্ষ্যে সব পাবলিক প্লেসে ও পাবলিক পরিবহনে ধুমপান না করা,বিক্রয় স্থলে তামাকজাত দ্রব্য বা প্যাকেট প্রদর্শন নিষিদ্ধ করা, তামাক কোম্পানির সামাজিক দায়বদ্ধতা কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করাসহ বেশ কিছু সুপারিশ তুলে ধরেন।