খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৯শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৪ঠা আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হাজি জাহিদ, নরসিংদী থেকে :
প্রকাশিত: সোমবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৩, ১০:৫৯ অপরাহ্ণ

হাজী জাহিদ: বিএনপি”র স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান এর পিতা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মরহুম আবদুল মোমেন খান এর ১২ ডিসেম্বর ৩৯ তম মৃত্যু বার্ষিকী,
বিএনপি“র প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান (বীরউত্তম) এর মন্ত্রীসভার সফল খাদ্যমন্ত্রী, সাবেক এমপি ও কেবিনেট সচিব এবং আধুনিক নরসিংদীর রূপকার
আবদুল মোমেন খান। ১৯১৯ সালের তৎকালীন ঢাকা জেলার কালীগঞ্জ থানাধীন চরনগরদী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন যা এখন নরসিংদী জেলার পলাশ থানার অন্তর্ভূক্ত। সত্তর ও আশির দশকে নরসিংদী মহকুমা জেলা ও পলাশ থানা প্রতিষ্ঠার জন্য তার অবদানই ছিল মূখ্য। স্বীকৃতি স্বরূপ এলাকাবাসীর কাছে তিনি আধুনিক নরসিংদীর রূপকার হিসেবে পরিচিত। খুব ছোট বেলা থেকেই তিনি মেধার পরিচয় দিয়ে আসছিলেন এবং প্রাথমিক পর্যায়ে স্কুল জীবনে ২য় শ্রেণী ও পরে ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে মেধা বৃত্তি লাভ করেন। তাঁর বাবা আবদুল বারী খান ছিলেন স্থানীয় মাইনর বিদ্যালয়ের শিক্ষক। তিনি ছিলেন মহাত্মা গান্ধীর একনিষ্ঠ অনুসারী এবং ইংরেজদের বিরুদ্ধে “ভারত ছাড়“ আন্দোলনে নিজ গ্রামের বর্ধিষ্ণু চরনগরদী ব্রিটিশ পণ্যের বর্জন উৎসবে নেতৃত্ব দেবার ফলশ্রুতিতে চাকরিচ্যুত হয়ে কারাবরণ করেন। তিনি উন্নত শিক্ষার জন্য তার পুত্র আবদুল মোমেন খানকে শীতলক্ষ্যা নদীর পশ্চিম তীরে কালীগঞ্জ রাজা কালী নারায়ণ উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রেরণ করেন। এখন থেকে ১২০ বছরেরও আগে প্রতিষ্ঠিত রাজা কালী নারায়ণ উচ্চ বিদ্যালয় তখন এ অঞ্চলের প্রসিদ্ধ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে সুপরিচিত ছিল। মূলত পুরো গাজীপুর ও নরসিংদী এলাকার মধ্যে এ বিদ্যালয়টি খ্যাতির শীর্ষে ছিল এবং সে সময়কার ইংরেজী ভাষা ও সাহিত্যের প্রখ্যাত শিক্ষক হিসেবে পরিচিত আর. কে নারায়ণ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নিরেন সেনই আবদুল মোমেন খানকে তাঁর প্রতিষ্ঠানে আকৃষ্ঠ করে নিয়ে যান। মাঝে মাঝেই প্রধান শিক্ষক তাঁর পরিবর্তে আবদুল মোমেন খানকে তাঁর নিজের ক্লাস নিতে বলতেন এবং পাশে দাঁড়িয়ে তা পর্যবেক্ষণ করতেন ও প্রয়োজনীয় নির্দেশনাবলী প্রদান করতেন। সে সময় মেধাবী শিক্ষার্থীদের উপযুক্ত প্রশিক্ষণের জন্য বিশিষ্ট স্কুলসমূহে এ পদ্ধতির প্রচলন ছিল। সফলতার সঙ্গে প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবার পর আবদুল মোমেন খান ঢাকায় আসেন এবং ইন্টারমেডিয়েট পরীক্ষায় কলকাতা বিশ্ববিদ্য়ালয়ের অধীনে অবিভক্ত বাংলায় পঞ্চম স্থান এবং মুসলিমদের মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করেন। এরপর তিনি অর্থনীতিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতোকত্তর ডিগ্রি অর্জন করে তৎকালীন উপাচার্য ঐতিহাসিক আর. সি মজুমদার প্রদত্ত প্রশংসাপত্র লাভ করেন এবং সফলতার সাথে পাবলিক সার্ভিস কমিশন এর পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে বেঙ্গল সার্ভিস-এ যোগ দেন। ১৯৪২ সালে তিনি মরহুমা খোরশেদা বানুর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন, যিনি পরবর্তীকালে খান ফাউন্ডেশন ও পরবর্তীতে খান ফাউন্ডেশনের পৃষ্ঠপোষকতায় প্রতিষ্ঠিত দি মিলেনিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারপারসন ছিলেন। এ প্রতিষ্ঠানগুলো প্রতিষ্ঠার জন্মলগ্ন থেকে তার পুত্রবধূ এডভোকেট রোখসানা খন্দকার কর্তৃক সাফল্যের সাথে পরিচালিত হয়ে আসছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে আবদুল মোমেন খান ফজলুল হক হল ছাত্র সংসদের প্রথম স্পীকার নির্বাচিত হন। তিনি উপস্থিত বক্তৃতা, বিতর্ক ও অন্যান্য সহশিক্ষা কার্যক্রমে খুবই পারদর্শী ছিলেন যা তার পরবর্তী পেশা জীবনকেও সমৃদ্ধ করে। একজন সরকারী চাকুরীজীাব হিসেবে আবদুল মোমেন খান যথাযোগ্য সুনাম অর্জন করেন এবং লাহোরে সিনিয়র সিভিল সার্ভিস একাডেমীতে প্রশিক্ষণ কোর্সে প্রথম স্থান অধিকার করে তৎকালীন রেক্টর ডিকে পাওয়ার (আই. সি. এস) প্রদত্ত প্রসংশাসূচক ভ্যালেডিকটরিয়ান সন্মান অর্জন করেন। যোগ্যতার নিরিখে আবদুল মোমেন খান বাংলাদেশ সরকারের সর্বোচ্চ চাকুরীর পদ কেবিনেট সচিবের আসনে আসীন হন। তাঁর বুদ্ধিদীপ্ত চাকুরী জীবনে এর আগে তিনি খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, খুলনা বিভাগীয় কমিশনার, প্রাদেশিক সরকারের গণর্পূত, বিদ্যুত ও জ্বালানী এবং সেচ বিভাগের সচিব, এবং ১৯৭৭ সালে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের উপদেষ্টা কাউন্সিলে আমন্ত্রিত হন বাংলাদেশ সরকারের খাদ্যমন্ত্রী হিসেবে (১৯৭৭-১৯৮২) এবং মন্ত্রীপরিষদ সচিব (১৯৭৬-১৯৭৭) দ্বিতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে নরসিংদী সদর থেকে জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। উল্লেখ্য, এ নির্বাচনে তিনি সমস্ত বাংলাদেশ ৩০০ আসনে ২১৬৯ জন প্রাথীর মধ্যে সর্বোচ্চ ভোট লাভ করে ১৯৮২ সাল পর্যন্ত খাদ্য মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি তৎকালীন নরসিংদী থানা প্রশাসনকে মহকুমা প্রশাসনে উন্নীত করেন। তার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় মহকুমা ও থানা সদর দফতর রেল লাইনের উত্তর পাশে নরসিংদীর বর্তমান বিলাসদী মহল্লায় স্থাপিত হয়। তিনি বর্তমান তরোয়া মহল্লায় নরসিংদী স্টেডিয়াম স্থাপন করেন। ভেলানগরে স্থাপন করেন তৎকালীন মহকুমা ও বর্তমানে জেলা কারাগার। মরহুম আব্দুল মোমেন খানের প্রচেষ্টায়ই নরসিংদীর মানুষ ১৯৭৯ সালে তিতাস গ্যাসের সংযোগ লাভ করে।
শুধু তাই নয়, ঘোড়াশাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং ঘোড়াশাল সার কারখানা স্থাপনে মরহুম আব্দুল মোমেন খানের অবদান সর্বজন স্বীকৃত। এই মহান নেতা ১৯৮৪ সালের ১২ই ডিসেম্বর ইহলোক ত্যাগ করেন। তাঁর প্রতি এলাকাবাসীর ছিল গভীর শ্রদ্ধাবোধ। গ্রামের বাড়ী চরনগরদীতে তাঁর নিজেরই মানুষের পাশে তিনি চিরনিদ্রায় শায়িত।

দৃষ্টিনন্দন কক্সবাজার হবে নবাগত জেলা প্রশাসক সালাহউদ্দিন

মোঃ ওসমান গনি (ইলি) কক্সবাজারঃ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৬:৩৪ পূর্বাহ্ণ
দৃষ্টিনন্দন কক্সবাজার হবে নবাগত জেলা প্রশাসক সালাহউদ্দিন

মোঃ ওসমান গনি (ইলি) কক্সবাজারঃ বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত ও পর্যটক নগরী কক্সবাজারকে দৃষ্টিনন্দন করা হবে। বলতে গেলে বলা হয় পর্যটন রাজধানী কক্সবাজারকে ঢেলে সাজানো হবে বলে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়ার সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন নবাগত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন।সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় কালে তিনি বলেন, পর্যটন বান্ধব সময়োপযোগী গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পগুলোকে অগ্রাধিকার দিয়ে একটি আন্তর্জাতিক মানের পর্যটন নগরী হিসেবে কক্সবাজারকে তুলে ধরা হবে। জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে ওই সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় জেলা প্রশাসক সাংবাদিকদের তথ্যের অবাধ প্রবাহের বিষয়টি উল্লেখ করে আরো বলেন, দেশের সর্বত্র সংস্কারের ছোঁয়া লেগেছে। আমরাও চাই দেশের অবকাঠামগত এবং পর্যটনে সংস্কার আসুক। এজন্য দরকার তথ্যের সহজ প্রাপ্তি। সাংবাদিকগণ যেন সহজেই জেলা প্রশাসকের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেতে পারেন তার জন্য ওয়ান স্টপ ইনফরমেশন সেল গঠন করা হবে। যাতে করে সাংবাদিকরন সহজেই গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো পেতে পারে।

উপস্থিত সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে জেলা প্রশাসক বলেন, তথ্য প্রবাহের জন্য আমার অফিস সব সময় আপনাদের জন্য খোলা থাকবে। তথ্য প্রদান করতে গিয়ে আমার অফিস যেন মিডিয়া ট্রায়ালের শিকার না হয় সেই বিষয়েও আপনাদের সচেতন থাকা জরুরী। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের রাজস্ব বিভীষণ কান্তি দাশ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সাধারণ রুবাইয়া আফরোজ, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট মো: আতাউল গনি,প্রেসক্লাবের সভা মাহবুব আলম সাধারণ সম্পাদক মমতাজ উদ্দিন বাহারী, ওসমানীসহ সিনিয়র সাংবাদিকগন।

রূপসায় কাজদিয়া উচ্চ বিদ্যালয় পবিত্র সিরাতুন্নবী (সাঃ) পালিত

শহিদুল্লাহ্ আল আজাদ. স্টাফ রিপোর্টারঃ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৬:৩১ পূর্বাহ্ণ
রূপসায় কাজদিয়া উচ্চ বিদ্যালয় পবিত্র সিরাতুন্নবী (সাঃ) পালিত

শহিদুল্লাহ্ আল আজাদ. স্টাফ রিপোর্টারঃ বিশ্ব মানবতার মুক্তির দুত, কল্যাণকামী মানুষের মহান শিক্ষক মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর জীবনীর উপর আলোচনা, হামদ- নাত পরিবেশন ও দোয়া মাহফিল রূপসা উপজেলার কাজদিয়া সরকারি স্কুল এন্ড কলেজের আয়জনে  ঈদে সিরাতুন্নবী (সাঃ) মাহফিল ও ইসলামী জলসা  উদযাপিত হয়েছে। ১৮ সেপ্টেম্বর বেলা ১২টায় কলেজ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন, অত্র কলেজের অধ্যক্ষ অজয় সরকার। ইসলামী জলসা উদযাপিত কমিটির আহবায়ক প্রভাষক  মুহাঃ কামরুজ্জানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন, বিদ্যালয় এসএমসির সাবেক সহসভাপতি খান আঃ রশিদ, সাবেক অধ্যক্ষ বিশ্বনাথ ভট্টাচার্য্য , প্রাক্তন শিক্ষক সুশিল কুমার পাল, গুরুপদ পাল, সামছুর রহমান শেখ, কাজদিয়া সোনালি ব্যাংক শাখার ব্যবস্থাপক অসিত রায চৌধুরী। প্রভাষক মেজবাহ উদ্দিন সেলিমের সঞ্চালনায়  বক্তৃতা করেন প্রভাষক আনোয়ার হোসেন মিন্টু, সেলিম রেজা, বাশির আহম্মেদ লালু, মিলন কুমার দেবনাথ, রতন ঘোশ, খান মারুফুল হক, মল্লিক নজরুল ইসলাম, তাজমা খাতুন, ফালগুনী মুখার্জি, শিক্ষক আসাদুজ্জামান সরদার, আব্দুল কাদের,  বিভাষ কুমার দাম, আসমা খাতুন, তুষার কান্তি দত্ত, কাকলী রাণী পাল, ললিতা রাণী হালদার, শীমা হালদার, আমিরুল ইসলাম, এস কে কুদরত আলী, সঞ্জয় কুমার পাল, কল্যাণ কুমার রায়, জয়দেব দাস, মীর আরিফ হোসেন, অনুপ কুমার পাল প্রমুখ।অনুষ্ঠানে  দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন, প্রভাষক হাফেজ মাওলানা এমদাদুল হক।

কালীগঞ্জে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

মু, সোহরাব হোসেন সরকার, কালিগঞ্জ, গাজিপুর :
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ১২:৩৮ পূর্বাহ্ণ
কালীগঞ্জে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

মুঃ সোহরাব আলী সরকার, কালীগঞ্জ (গাজীপুর) প্রতিনিধি : কালীগঞ্জে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বিষয়ক প্রশিক্ষন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে পরিষদের সম্মেলন কক্ষে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নে উপজেলা টাস্কফোর্স সদস্য ও কর্তৃত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বিষয়ক প্রশিক্ষন অনুষ্ঠিত হয়েছে। জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রন সেল, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সার্বিক সহযোগীতায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস এম ইমাম রাজী টুলু।
এসময় অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার (ভ‚মি) নুরী তাসমিন উর্মি, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মোহাম্মদ ইউসুফ হাবিব, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ এস এম মনজুর এ-এলাহী, উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা মো. শাহাদৎ হোসেন, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মো. জহির উদ্দিন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, স্কুল ও মাদ্রাসার শিক্ষক প্রতিনিধি, এনজিও প্রতিনিধি, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানবৃন্দ, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার গণমাধ্যমকর্মীবৃন্দসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ।
অনুষ্ঠানে সহকারী কমিশনার (ভ‚মি) নুরী তাসমিন উর্মি প্রজেক্টরের মাধ্যমে তামাকের ব্যবহার কমাতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া, তামাক সেবীদের নিরুৎসাহিত করা, তামাকজনিত মৃত্যু ও মানুষের অসুস্থতা বৃদ্ধি, সামাজিক দায়বদ্ধতাসহ বিভিন্ন দিক নির্দেশনাসহ আইন সংক্রান্ত বিধি উপস্থাপন করেন। অনুষ্ঠানে জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রন সেল কর্তৃক দেয়া তথ্যের বরাদ দিয়ে তিনি আরোও বলেন, তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন শক্তিশালীকরণের লক্ষ্যে সব পাবলিক প্লেসে ও পাবলিক পরিবহনে ধুমপান না করা,বিক্রয় স্থলে তামাকজাত দ্রব্য বা প্যাকেট প্রদর্শন নিষিদ্ধ করা, তামাক কোম্পানির সামাজিক দায়বদ্ধতা কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করাসহ বেশ কিছু সুপারিশ তুলে ধরেন।