হালুয়াঘাটে উপজেলার,০৫ নং গাজির ভিটা।ইউপি চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন।এক বৃদ্ধকে হাত পা বেঁধে।অমানবিক নির্মম ভাবে। নির্যাতন করার কারণে। নির্যাতনের ভুক্তভোগী চ্যায়ারমেনের বিরুদ্ধে।থানায় মামলা করেছেন।এই দুঃখজনক ঘটনাটি ঘটে সোমবারে।আর মামলা দায়ের করা হয় মঙ্গলবারে।নির্যাতক ভুক্তভোগী,উপজেলার সদর ইউনিয়নের।মুজা খালি গ্রামের বাসিন্দা দুলাল মিয়া।মামলা দায়ের করার সময় তিনি।থানায় গিয়ে পুলিশ অফিসারকে বলেন।০৫ নং গাজির ভিটা ইউনিয়নের।তেঁতুলতলার রাস্তার পাশে।আমার জমি আছে।গত সোমবার জুলুমবাজ চেয়ারম্যান।রাস্তার কাজের জন্যে মাটি দরকার।কিন্তু চেয়ারম্যান বেআইনী ভাবে।বৃদ্ধ লোকটির জমি থেকে মাটি কেঁটে।রাস্তায় দিতে গেলে।বৃদ্ধ দুলাল মিয়া।মাটি কাঁটতে বাঁধা দেয়।এই বাঁধা দেয়ার রেশ ধরা।এক সময় অনেক কাঁটাকাঁটি হয়।কথা কাঁটাকাঁটির এক পর্যায়ে।চেয়ারম্যান উনার গুন্ডা বাহিনী দিয়ে।উনার মাইক্রোবাসে উঠিয়ে।সোজা ইউনিয়ন অফিসে নিয়ে আসেন।ইউনিয়ন অফিসে এনে।মোটা রশি দিয়ে শক্ত করে।পিছন দিকে হাত বেঁধে।সমস্ত জনগণের সামনে।বৃদ্ধ দুলাল মিয়াকে।অমানবিক ভাবে নির্মম প্রহার করে।বৃদ্ধ লোকটিকে হালুয়াঘাট হাসপাতালে।ভর্তি করা হয়েছে।হাসপাতলে গিয়ে দেখা যায়।অনেক নির্যাতনের কারণে।বৃদ্ধ লোকটির চোখের অবস্থা,বেশী ভালোনা।অনেকটাই মারাত্মক অবস্থা।উনার সমস্ত শরীলেই।প্রহার করার আঘাতের চিহ্ন আছে।ওসি শাহিনুজ্জামান সাহেব,এই দুঃখজনক ঘটনার।সত্যতা পাওয়া গেছে বলে,উনি জানান।অভিযুক্ত জুলুমবাজ,অপরাধী চেয়ারম্যান দেলোয়ারকে।আটকের চেষ্টা চলছে।ঘটনাটি সোমবারের।জানিনা এখুন ও পর্যন্ত উনাকে।আইন শৃঙ্খলা বাহিনী।ধরতে সক্ষম হয়েছেন কিনা।চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন বলেন।সরকারী কাজে নাকি।বৃদ্ধ দুলাল মিয়া, বাঁধা প্রদান করেছেন।চেয়ারম্যান বলেন,আমি দুলাল মিয়ার সঙ্গে।কথা বলতে গেলে।সর্ব প্রথমে সে, আমার গায়ে হাত তুলে।তারপর উনাকে আমি।ইউনিয়ন অফিসে ধরে এনে,মারধোর করি।