খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৯শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৪ঠা আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ছাতকে সরকারি ভূমি নিয়ে এলাকায় উত্তেজনা

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: রবিবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৩, ৮:২৭ অপরাহ্ণ
ছাতকে সরকারি ভূমি নিয়ে এলাকায় উত্তেজনা
Spread the love

ফজল উদ্দিন ছাতক প্রতিনিধিঃ সুনামগঞ্জের ছাতকে এক টুকরো সরকারি ভূমি নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। এতে যে কোন সময় দুই পক্ষের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশঙ্খা করছেন এলাকাবাসী।

জানা যায়, উপজেলার দোলারবাজার ইউনিয়নের জাহিদপুর গ্রামের জাহিদপুর মৌজার জেএল নং-৪৪৮ আরএস ৪৪৬ খতিয়ান নং-এসএ ১, আরএস ৩১১৮, দাগ নং-৩৮১০ ও আরএস ৪৬৫২, শ্রেনি-সাবেক লায়েক পতিত ভূমি। এটি খেলার মাঠ হলেও কিছু অংশে পুকুর, বাজার, দোকানপাঠ, হাফিজিয়া মাদরাসা ও পুলিশ ফাঁড়ি মিলিয়ে ৩.২৭ একর ভূমি রয়েছে। এই মাঠটিতে প্রায় দুইশ বছরের বেশি সময় ধরে এলাকারবাসী খেলাধুলা ও সামাজিক অনুষ্ঠানসহ নানা কাজে ব্যবহার করে আসছিলেন। কিন্তু ২০০১ সালে এই মাঠের এক একর ভূমি বন্দোবস্ত আনেন পার্শ্ববর্তী ভাতগাঁও ইউনিয়নের বরাটুকা গ্রামের মহেশ রঞ্জন বিশ্বাস নামের এক ব্যক্তি। ভূমিহীন পরিবার দেখিয়ে তিনি এ বন্দোবস্ত আনলেও পরবর্তীতে জাহিদপুর গ্রামের পঞ্চায়েতির প্রয়োজনে দুই লক্ষ টাকার বিনিময়ে স্ট্যাম্পের মাধ্যমে মহেশ রঞ্জন বিশ্বাস ভূমি বিক্রয় করেন।

দীর্ঘদিন ধরে যখন গ্রামের পঞ্চায়েত সরকারি ভূমি ব্যবহার করে আসছিলেন ঠিক তখনি একটি চক্র বেশ তৎপর হয়ে উঠে। জাহিদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, জাহিদপুর দাখিল মাদরাসা, জাহিদপুর মহিলা হাফিজিয়া মাদরাসাসহ গ্রাম পঞ্চায়েত লোকজনকে উপেক্ষা করে ২০১৯ সালে ভূমিহীন পরিবার দেখিয়ে খেলার মাঠের অবশিষ্ট কিছু অংশ সুজন মিয়া, মফিজ আলী ও রুফেজা বেগমের নামে বন্দোবস্ত আনা হয়। অভিযোগ উঠেছে, শর্ত ভঙ্গ ও নিজেদের তথ্য গোপন করে তারা সকলেই এই ভূমির বন্দোবস্ত গ্রহণ করে শান্তিপ্রিয় গ্রামে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছেন।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, জাহিদপুর গ্রামের কাঁচা মিয়ার বিদেশ ফেরত পুত্র সুজন মিয়া। তার নামে রয়েছে ৩৮০১ ও ৩৮১০ দুই দাগে ৬০ শতক সরকারি ভূমি। সুজন মিয়ার পিতার নামে সরকারি ১.২০ শতক ভূমি বন্দোবস্তও রয়েছে। অথচ তার পরিবারের একাধিক সদস্যরা বসবাস করছেন ইউরোপসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে। মারফত আলীর পুত্র মফিজ আলীর নামে নতূন করে সরকারি ৬০ শতক ভূমি বন্দোবস্ত রয়েছে। তার পিতা মারফত আলীর নামেও বন্দোবস্ত রয়েছে সরকারি ৭৫ শতক ভূমি। এছাড়া মফিজ আলীর এক পুত্র ফ্রান্সে ও এক কন্যা যুক্তরাজ্যে বসবাস করছেন।
এছাড়া মরহুম বীর মুক্তিযোদ্ধা সুলতান আলীর স্ত্রী রুফেজা বেগম এর নামে নতূন রয়েছে সরকারি ৫০ শতক ভূমি। তার স্বামী বীর মুক্তিযোদ্ধা সুলতান আলীর নামেও রয়েছে সরকারি ১ একর ৫০ শতক ভূমি। তাদের পরিবারের একাধিক সদস্যরা রয়েছেন সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশে। সকলের বাড়িঘরও পাকা দালান। এদিকে, বন্দোবস্ত গ্রহীতা সুজন মিয়ার বড় ভাই সাবেক মেম্বার আবুল খয়েরের নামেও ৩৮০১ দাগে ৩০ শতক ভূমি বন্দোবস্ত আছে। এ ভূমি বিক্রি নিয়ে দু’পক্ষও জেল কেটেছেন।

জাহিদপুর গ্রামের মুরব্বি আলমাছ আলী ও আবদুল জলিল, দবির মিয়া, জমির আলী, তোফায়েল, মাসুক আহমদসহ মাঝপাড়া পঞ্চায়েতের একাধিক লোকজনরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, প্রায় দুই শত বছর আগ থেকে গ্রামের পূর্ব পুরুষরা এ মাঠে খেলাধুলা, সামাজিক অনুষ্ঠান, ওয়াজ মাহফিল করে আসছিলেন। গ্রামবাসীকে উপেক্ষা করে দেওয়া সরকারি ভূমির বন্দোবস্তগুলো বাতিল করে গ্রাম পঞ্চায়েতসহ সর্ব সাধারণের ব্যবহারের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে তারা জোর দাবি জানান।

দুই লক্ষ টাকার বিনিময়ে স্ট্যাম্পের মাধ্যমে জাহিদপুর গ্রামের পঞ্চায়েতের পক্ষে ধন মিয়া মহালদারের কাছে বিক্রির বিষয়টি অস্বীকার করে মহেশ রঞ্জন বিশ্বাসের কন্যা মঞ্জুরানী বলেন, ভূমি বন্দোবস্ত আনার পর ওই মাঠে তিনি পাকা পিলার স্থাপন করেছিলেন। ২০০৮ সালে ওই পাকা পিলার ভেঙ্গে ধন মিয়া তার লোকজন কর্তৃক জোরপূর্বক এখান থেকে মাটি বিক্রি করেছেন। ওই মাটি তার বাড়ির রাস্তায় এবং দোকান ভিটেও ফেলেছেন।

সুজন মিয়া, মফিজ আলী ও রুফেজা বলেন, তারা সকলেই ভূমিহীন পরিবার। প্রবাসী যারা আছেন তারা পৃথক পরিবারের সদস্য। সঠিক তথ্যের ভিত্তিতে তাদেরকে ভূমি বন্দোবস্ত দেওয়া হয়েছে। তারা মাছ চাষ করে ভোগ দখলে আছেন।

জাহিদপুর গ্রামের সমাজসেবী ও শিক্ষানুরাগী ধন মিয়া মহালদার বলেন, পূর্ব পুরুষদের খেলার মাঠ মহেশ রঞ্জন অন্য ইউনিয়নের বাসিন্দা হয়ে জাহিদপুর পঞ্চায়েতের এক একর জায়গা বন্দোবস্ত নিয়েছিলেন। সম্প্রতি দুই লাখ টাকার বিনিময়ে স্ট্যাম্পের মাধ্যমে আমরা জায়গা এনেছি এবং আমাদের পঞ্চায়েতের দখলেও আছে। এখানে আমরা মাছ চাষ করেছি। সম্প্রতি আমাদের গ্রামের একাধিক স্বচ্ছ পরিবার ভূমিহীন পরিবার দেখিয়ে তথ্য গোপন করে নতূন করে কিছু সরকারি জায়গা বন্দোবস্ত এনেছেন। এরা এলাকায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চায়। তিনি বলেন পঞ্চায়েতের লোকজনের দাবি এসব বন্দোবস্ত বাতিল করে ওই মাঠের পার্শ্ববর্তী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, পুলিশ ফাঁড়িসহ গ্রাম পঞ্চায়েতের লোকজনের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া। এ জায়গাগুলো পঞ্চায়েতের খুব প্রয়োজন। এছাড়া অনেক প্রবাসীরা ওই মাঠে ঈদগাহ অথবা মিনি স্টেডিয়াম স্থাপন করতে ইতোমধ্যেই মতামত দিয়েছেন। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক বরাবরে আবেদনও করা হয়েছিল। কিন্তু কার্যত কোন প্রদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে না।

উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) ইসলাম উদ্দিন বলেন, জাহিদপুরের পতিত জমি কয়েকজনকে লীজ দেওয়া হয়েছে বলে বিষয়টি শুনেছি। স্থানীয় কয়েকজন লীজ বাতিলের জন্য মৌখিক ভাবে আমাকে বলেছেন। শর্ত ভঙ্গ করে লীজ নেওয়া হলে এবিষয়ে খোঁজ-খবর নিয়ে পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

দৃষ্টিনন্দন কক্সবাজার হবে নবাগত জেলা প্রশাসক সালাহউদ্দিন

মোঃ ওসমান গনি (ইলি) কক্সবাজারঃ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৬:৩৪ পূর্বাহ্ণ
দৃষ্টিনন্দন কক্সবাজার হবে নবাগত জেলা প্রশাসক সালাহউদ্দিন
Spread the love

মোঃ ওসমান গনি (ইলি) কক্সবাজারঃ বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত ও পর্যটক নগরী কক্সবাজারকে দৃষ্টিনন্দন করা হবে। বলতে গেলে বলা হয় পর্যটন রাজধানী কক্সবাজারকে ঢেলে সাজানো হবে বলে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়ার সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন নবাগত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন।সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় কালে তিনি বলেন, পর্যটন বান্ধব সময়োপযোগী গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পগুলোকে অগ্রাধিকার দিয়ে একটি আন্তর্জাতিক মানের পর্যটন নগরী হিসেবে কক্সবাজারকে তুলে ধরা হবে। জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে ওই সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় জেলা প্রশাসক সাংবাদিকদের তথ্যের অবাধ প্রবাহের বিষয়টি উল্লেখ করে আরো বলেন, দেশের সর্বত্র সংস্কারের ছোঁয়া লেগেছে। আমরাও চাই দেশের অবকাঠামগত এবং পর্যটনে সংস্কার আসুক। এজন্য দরকার তথ্যের সহজ প্রাপ্তি। সাংবাদিকগণ যেন সহজেই জেলা প্রশাসকের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেতে পারেন তার জন্য ওয়ান স্টপ ইনফরমেশন সেল গঠন করা হবে। যাতে করে সাংবাদিকরন সহজেই গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো পেতে পারে।

উপস্থিত সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে জেলা প্রশাসক বলেন, তথ্য প্রবাহের জন্য আমার অফিস সব সময় আপনাদের জন্য খোলা থাকবে। তথ্য প্রদান করতে গিয়ে আমার অফিস যেন মিডিয়া ট্রায়ালের শিকার না হয় সেই বিষয়েও আপনাদের সচেতন থাকা জরুরী। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের রাজস্ব বিভীষণ কান্তি দাশ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সাধারণ রুবাইয়া আফরোজ, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট মো: আতাউল গনি,প্রেসক্লাবের সভা মাহবুব আলম সাধারণ সম্পাদক মমতাজ উদ্দিন বাহারী, ওসমানীসহ সিনিয়র সাংবাদিকগন।

রূপসায় কাজদিয়া উচ্চ বিদ্যালয় পবিত্র সিরাতুন্নবী (সাঃ) পালিত

শহিদুল্লাহ্ আল আজাদ. স্টাফ রিপোর্টারঃ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৬:৩১ পূর্বাহ্ণ
রূপসায় কাজদিয়া উচ্চ বিদ্যালয় পবিত্র সিরাতুন্নবী (সাঃ) পালিত
Spread the love

শহিদুল্লাহ্ আল আজাদ. স্টাফ রিপোর্টারঃ বিশ্ব মানবতার মুক্তির দুত, কল্যাণকামী মানুষের মহান শিক্ষক মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর জীবনীর উপর আলোচনা, হামদ- নাত পরিবেশন ও দোয়া মাহফিল রূপসা উপজেলার কাজদিয়া সরকারি স্কুল এন্ড কলেজের আয়জনে  ঈদে সিরাতুন্নবী (সাঃ) মাহফিল ও ইসলামী জলসা  উদযাপিত হয়েছে। ১৮ সেপ্টেম্বর বেলা ১২টায় কলেজ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন, অত্র কলেজের অধ্যক্ষ অজয় সরকার। ইসলামী জলসা উদযাপিত কমিটির আহবায়ক প্রভাষক  মুহাঃ কামরুজ্জানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন, বিদ্যালয় এসএমসির সাবেক সহসভাপতি খান আঃ রশিদ, সাবেক অধ্যক্ষ বিশ্বনাথ ভট্টাচার্য্য , প্রাক্তন শিক্ষক সুশিল কুমার পাল, গুরুপদ পাল, সামছুর রহমান শেখ, কাজদিয়া সোনালি ব্যাংক শাখার ব্যবস্থাপক অসিত রায চৌধুরী। প্রভাষক মেজবাহ উদ্দিন সেলিমের সঞ্চালনায়  বক্তৃতা করেন প্রভাষক আনোয়ার হোসেন মিন্টু, সেলিম রেজা, বাশির আহম্মেদ লালু, মিলন কুমার দেবনাথ, রতন ঘোশ, খান মারুফুল হক, মল্লিক নজরুল ইসলাম, তাজমা খাতুন, ফালগুনী মুখার্জি, শিক্ষক আসাদুজ্জামান সরদার, আব্দুল কাদের,  বিভাষ কুমার দাম, আসমা খাতুন, তুষার কান্তি দত্ত, কাকলী রাণী পাল, ললিতা রাণী হালদার, শীমা হালদার, আমিরুল ইসলাম, এস কে কুদরত আলী, সঞ্জয় কুমার পাল, কল্যাণ কুমার রায়, জয়দেব দাস, মীর আরিফ হোসেন, অনুপ কুমার পাল প্রমুখ।অনুষ্ঠানে  দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন, প্রভাষক হাফেজ মাওলানা এমদাদুল হক।

কালীগঞ্জে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

মু, সোহরাব হোসেন সরকার, কালিগঞ্জ, গাজিপুর :
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ১২:৩৮ পূর্বাহ্ণ
কালীগঞ্জে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
Spread the love

মুঃ সোহরাব আলী সরকার, কালীগঞ্জ (গাজীপুর) প্রতিনিধি : কালীগঞ্জে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বিষয়ক প্রশিক্ষন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে পরিষদের সম্মেলন কক্ষে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নে উপজেলা টাস্কফোর্স সদস্য ও কর্তৃত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বিষয়ক প্রশিক্ষন অনুষ্ঠিত হয়েছে। জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রন সেল, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সার্বিক সহযোগীতায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস এম ইমাম রাজী টুলু।
এসময় অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার (ভ‚মি) নুরী তাসমিন উর্মি, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মোহাম্মদ ইউসুফ হাবিব, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ এস এম মনজুর এ-এলাহী, উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা মো. শাহাদৎ হোসেন, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মো. জহির উদ্দিন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, স্কুল ও মাদ্রাসার শিক্ষক প্রতিনিধি, এনজিও প্রতিনিধি, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানবৃন্দ, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার গণমাধ্যমকর্মীবৃন্দসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ।
অনুষ্ঠানে সহকারী কমিশনার (ভ‚মি) নুরী তাসমিন উর্মি প্রজেক্টরের মাধ্যমে তামাকের ব্যবহার কমাতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া, তামাক সেবীদের নিরুৎসাহিত করা, তামাকজনিত মৃত্যু ও মানুষের অসুস্থতা বৃদ্ধি, সামাজিক দায়বদ্ধতাসহ বিভিন্ন দিক নির্দেশনাসহ আইন সংক্রান্ত বিধি উপস্থাপন করেন। অনুষ্ঠানে জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রন সেল কর্তৃক দেয়া তথ্যের বরাদ দিয়ে তিনি আরোও বলেন, তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন শক্তিশালীকরণের লক্ষ্যে সব পাবলিক প্লেসে ও পাবলিক পরিবহনে ধুমপান না করা,বিক্রয় স্থলে তামাকজাত দ্রব্য বা প্যাকেট প্রদর্শন নিষিদ্ধ করা, তামাক কোম্পানির সামাজিক দায়বদ্ধতা কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করাসহ বেশ কিছু সুপারিশ তুলে ধরেন।