খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৯শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৪ঠা আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পলাশে গার্ডেন রিফ্রেশমেন্ট কিডস জোন ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের এর আয়োজন

হাজি জাহিদ, নরসিংদী থেকে :
প্রকাশিত: বুধবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৬:৪৫ অপরাহ্ণ
পলাশে গার্ডেন রিফ্রেশমেন্ট কিডস জোন ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের এর আয়োজন
Spread the love

হাজী জাহিদ, নরসিংদী : পলাশের গর্ব যুব সমাজের আইকন পলাশ ঘোড়াশাল এর মেয়র আল মুজাহিদ হোসেন তুষার মহোদয় এর উদ্যোগে
গার্ডেন রিফ্রেশমেন্ট কিডস জোন ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের এর আয়োজন করেন। আজ এই ফাইনাল টুর্নামেন্ট খেলা চলা কালিন সময় আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। জিনারদি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রফেসর মোঃ কামরুল ইসলাম গাজী মহোদয়।এই টুর্নামেন্টে আরো উপস্থিত ছিলেন পলাশ থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ ইলিয়াস হোসেন ও মোহাম্মদ এমদাদুল হক পুলিশ পরিদর্শক তদন্ত । শত শত বছর ধরে ইউরেশিয়াতে ক্রীড়া কর্মকর্তাদের মধ্যে শাটল কক দিয়ে খেলার প্রচলন ছিল, কিন্তু ব্যাটমিন্টনের আধুনিক সংস্করণটি ১৯ শতকের মাঝামাঝি সময়ে ব্রিটিশ ভারতের প্রবাসী কর্মকর্তাদের মাধ্যমে ব্যাটলডোর এবং শাটলকক খেলার একটি রূপ হিসাবে বিকাশ লাভ করে।(“র‌্যাকেট” এর পুরাতন নাম ছিল “ব্যাটলডোর ) তবে নামটির সঠিক উৎপত্তি এখনো অস্পষ্ট। গ্লুচেস্টারশায়ারে অবস্থিত ডিউক অব বিউফোর্ট এর ব্যাডমিন্টন হাউস থেকে নামটি এসেছে, কিন্তু কেন এবং কোথা থেকে এসেছে তা অস্পষ্ট রয়ে গেছে। ১৮৬০ সালের প্রথম দিকে, আইজ্যাক স্প্র্যাট নামে লন্ডনের একজন খেলনা ব্যবসায়ী ব্যাডমিন্টন ব্যাটলডোর – এ নিউ গেম নামের একটি পুস্তিকা প্রকাশ করেছিলেন, কিন্তু পুস্তিকাটির কোন অনুলিপি টিকে আছে কিনা তা জানা যায়নি। ১৮৬৩ সালে দ্য কর্নহিল ম্যাগাজিনে প্রকাশিত একটি নিবন্ধে ব্যাডমিন্টনকে “ব্যাটলডোর ও শাটলকক দুইটি পক্ষে খেলা হয়, মাটি থেকে প্রায় পাঁচ ফুট উপর পর্যন্ত একটি জাল দেওয়া হয়” হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে।
খেলাটির উন্নয়ন মূলত ভারতে ব্রিটিশ প্রবাসীদের মাধ্যমে ঘটেছে এবং ভারতে এটি ১৮৭০-এর দশকে খুব জনপ্রিয় ছিল। বল ব্যাডমিন্টন হলো এক ধরনের খেলা যা শাটলককের পরিবর্তে পশমের বল দিয়ে খেলা হতো, ১৮৫০-এর দশকের প্রথম দিকে খেলাটি ভারতের তানজাবুরে শুরু হয়েছিল। এবং প্রথমে ব্রিটিশদের দ্বারা ব্যাডমিন্টনের সাথে বিনিময়যোগ্যভাবে খেলা হত, পশমী বল দিয়ে বাতাস বা ভেজা আবহাওয়ায় এটি খেলাটি জন্য উপযুক্ত।
প্রথম দিকে, খেলাটি পুনে শহরের নাম অনুযায়ী পুনে বা পুনেহ নামে পরিচিত ছিল, পরবর্তীতে এটি পুনের গ্যারিসন শহরে বিশেষভাবে জনপ্রিয় ছিল এবং সেখানে ১৮৭৩ সালে প্রথম খেলার নিয়ম তৈরি করা হয়।১৮৭৫ সালে ব্রিটিশ কর্মকর্তারা বাড়ি ফিরে ফোকস্টোনে একটি ব্যাডমিন্টন ক্লাব তৈরি করেছিল। প্রাথমিকভাবে, খেলাটিতে উভয় পক্ষে ১ থেকে ৪ জন খেলোয়াড়ের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছিল, তবে পরবর্তীতে উভয়পক্ষে দুইজন বা চারজন খেলোয়াড় নিয়ে খেলার প্রতিদ্বন্দ্বিতা শুরু হয়। শাটলককগুলিতে রবার ব্যবহার করা হয় এবং খেলার জন্য উপযুক্ত কিনা যাচাই করতে সীসার সাথে ওজন মাপা হয়। এবং এটি এমন ভাবে তৈরি করা যে, খেলার সময় শাটলকক যেন জালের সাথে আঘাত লেগে মাটিতে পড়ে যায়।
১৮৮৭ সাল পর্যন্ত পুনে নিয়ম অনুসরণ করে খেলাটি পরিচালিত হতো। পরবর্তীতে বাথ ব্যাডমিন্টন ক্লাবের জে.এইচ.ই. হার্ট সংশোধিত প্রবিধান তৈরি করেন। এরপর ১৮৯০ সালে পুনরায় হার্ট এবং ব্যাগনেল ওয়াইল্ড নিয়ম সংশোধন করেন। ইংল্যান্ডের ব্যাডমিন্টন অ্যাসোসিয়েশন ১৮৯৪ সালে এই নিয়মগুলি প্রকাশ করে এবং ১৩ সেপ্টেম্বর পোর্টসমাউথের “ডানবার” নামের একটি বাড়িতে আনুষ্ঠানিকভাবে খেলাটি চালু করে।১৮৯৯ সালে ব্যাডমিন্টন অ্যাসোসিয়েশন অব ইংল্যান্ড প্রথম অল ইংল্যান্ড ওপেন ব্যাডমিন্টন চ্যাম্পিয়নশিপ নামের ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগিতা শুরু করে। প্রতিযোগিতাটি ছিল পুরুষ দ্বৈত, মহিলা দ্বৈত এবং মিশ্র দ্বৈত এর জন্য তবে পরবর্তীতে ১৯০০ সালে একক প্রতিযোগিতা যোগ করা হয়। ১৯০৪ সালে একক প্রতিযোগিতা হিসেবে ইংল্যান্ড-আয়ারল্যান্ড চ্যাম্পিয়নশিপ ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছিল।১৯৩৪ সালে প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিল ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড, ওয়েল্‌স্‌, কানাডা, ডেনমার্ক, ফ্রান্স, আয়ারল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস এবং নিউজিল্যান্ড। বর্তমানে ফেডারেশনটির নাম হলো ব্যাডমিন্টন ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন। ১৯৩৬ সালে ভারত সদস্য হিসেবে অধিভুক্ত হয়। ব্যাডমিন্টন ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন এখন আন্তর্জাতিক ব্যাডমিন্টন পরিচালনা করে। যদিও ব্যাডমিন্টন এর সূচনা ইংল্যান্ডে হয়েছিল তবে প্রতিযোগিতামূলক পুরুষদের ব্যাডমিন্টন ঐতিহ্যগতভাবে ডেনমার্কের দ্বারা ইউরোপে প্রাধান্য পেয়েছিল কিন্তু বর্তমানে বিশ্বব্যাপী এশিয়ার দেশগুলো আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় প্রভাবশালী হয়ে উঠেছে। চীন, ডেনমার্ক, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, ভারত, দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান (‘চীনা তাইপেই’ হিসেবে খেলছে) এবং জাপান হলো সেই দেশগুলি যারা বিগত কয়েক দশকে ধারাবাহিকভাবে বিশ্বমানের খেলোয়াড় তৈরি করেছে, সম্প্রতি পুরুষ ও মহিলাদের প্রতিযোগিতায় চীন পরাশক্তিতে পরিণত হয়েছে, পলাশ থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ইলিয়াস হোসেন বলেন। মাননীয় মেয়র আল মুজাহিদ হোসেন তুষার এর উদ্যোগে ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট খেলার আয়োজনে সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে আশ্বাস দিয়ে বলেন খেলাধুলা এমন একটা পরিবেশের সৃষ্টি করে যেখানে মানুষ খেলাধুলায় থাকলে অসামাজিক কাজকর্ম থেকে বাজে কাজ থেকে নেশা দ্রব্য চুরি ইভটিজিং থেকে সব সময় ভালো থাকা যায় এবং শরীরও ভালো থাকে শরীরে অসুখ বাসা বাঁধতে পারে না অতএব মাননীয় মেয়র এর প্রতি দৃষ্টি রেখে পলাশ থানা ওসি বলেন মাননীয় মেয়র যদি চায় তাহলে পলাশের যুব সমাজকে আরো উৎসাহিত করার জন্য আহ্বান জানান যাতে করে যুবসমাজ খারাপ কাজে ধাবিত না হয়ে খেলাধুলায় থাকে।সমাজের উন্নয়ন করেন ও একে অপরের সাথে কাদ মিলিয়ে থাকে। পলাশ জিনারদি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রফেসর কামরুল ইসলাম গাজী বলেন খেলাধুলা থাকলে শরীর মন উভয় ভালো থাকে। আজ এই ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হন পলাশের গর্ব মেয়র আল মোজাহিদ হোসেন তুষার মহোদয় ও এস এম মান্নান মিয়া,আর রানার্সআপ হন মোঃ মাকসুদুর রহমান এর দল, বিজয়ীদের হাতে ক্রেস্ট তুলে দেন পলাশ থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি।

দৃষ্টিনন্দন কক্সবাজার হবে নবাগত জেলা প্রশাসক সালাহউদ্দিন

মোঃ ওসমান গনি (ইলি) কক্সবাজারঃ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৬:৩৪ পূর্বাহ্ণ
দৃষ্টিনন্দন কক্সবাজার হবে নবাগত জেলা প্রশাসক সালাহউদ্দিন
Spread the love

মোঃ ওসমান গনি (ইলি) কক্সবাজারঃ বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত ও পর্যটক নগরী কক্সবাজারকে দৃষ্টিনন্দন করা হবে। বলতে গেলে বলা হয় পর্যটন রাজধানী কক্সবাজারকে ঢেলে সাজানো হবে বলে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়ার সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন নবাগত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন।সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় কালে তিনি বলেন, পর্যটন বান্ধব সময়োপযোগী গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পগুলোকে অগ্রাধিকার দিয়ে একটি আন্তর্জাতিক মানের পর্যটন নগরী হিসেবে কক্সবাজারকে তুলে ধরা হবে। জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে ওই সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় জেলা প্রশাসক সাংবাদিকদের তথ্যের অবাধ প্রবাহের বিষয়টি উল্লেখ করে আরো বলেন, দেশের সর্বত্র সংস্কারের ছোঁয়া লেগেছে। আমরাও চাই দেশের অবকাঠামগত এবং পর্যটনে সংস্কার আসুক। এজন্য দরকার তথ্যের সহজ প্রাপ্তি। সাংবাদিকগণ যেন সহজেই জেলা প্রশাসকের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেতে পারেন তার জন্য ওয়ান স্টপ ইনফরমেশন সেল গঠন করা হবে। যাতে করে সাংবাদিকরন সহজেই গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো পেতে পারে।

উপস্থিত সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে জেলা প্রশাসক বলেন, তথ্য প্রবাহের জন্য আমার অফিস সব সময় আপনাদের জন্য খোলা থাকবে। তথ্য প্রদান করতে গিয়ে আমার অফিস যেন মিডিয়া ট্রায়ালের শিকার না হয় সেই বিষয়েও আপনাদের সচেতন থাকা জরুরী। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের রাজস্ব বিভীষণ কান্তি দাশ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সাধারণ রুবাইয়া আফরোজ, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট মো: আতাউল গনি,প্রেসক্লাবের সভা মাহবুব আলম সাধারণ সম্পাদক মমতাজ উদ্দিন বাহারী, ওসমানীসহ সিনিয়র সাংবাদিকগন।

রূপসায় কাজদিয়া উচ্চ বিদ্যালয় পবিত্র সিরাতুন্নবী (সাঃ) পালিত

শহিদুল্লাহ্ আল আজাদ. স্টাফ রিপোর্টারঃ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৬:৩১ পূর্বাহ্ণ
রূপসায় কাজদিয়া উচ্চ বিদ্যালয় পবিত্র সিরাতুন্নবী (সাঃ) পালিত
Spread the love

শহিদুল্লাহ্ আল আজাদ. স্টাফ রিপোর্টারঃ বিশ্ব মানবতার মুক্তির দুত, কল্যাণকামী মানুষের মহান শিক্ষক মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর জীবনীর উপর আলোচনা, হামদ- নাত পরিবেশন ও দোয়া মাহফিল রূপসা উপজেলার কাজদিয়া সরকারি স্কুল এন্ড কলেজের আয়জনে  ঈদে সিরাতুন্নবী (সাঃ) মাহফিল ও ইসলামী জলসা  উদযাপিত হয়েছে। ১৮ সেপ্টেম্বর বেলা ১২টায় কলেজ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন, অত্র কলেজের অধ্যক্ষ অজয় সরকার। ইসলামী জলসা উদযাপিত কমিটির আহবায়ক প্রভাষক  মুহাঃ কামরুজ্জানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন, বিদ্যালয় এসএমসির সাবেক সহসভাপতি খান আঃ রশিদ, সাবেক অধ্যক্ষ বিশ্বনাথ ভট্টাচার্য্য , প্রাক্তন শিক্ষক সুশিল কুমার পাল, গুরুপদ পাল, সামছুর রহমান শেখ, কাজদিয়া সোনালি ব্যাংক শাখার ব্যবস্থাপক অসিত রায চৌধুরী। প্রভাষক মেজবাহ উদ্দিন সেলিমের সঞ্চালনায়  বক্তৃতা করেন প্রভাষক আনোয়ার হোসেন মিন্টু, সেলিম রেজা, বাশির আহম্মেদ লালু, মিলন কুমার দেবনাথ, রতন ঘোশ, খান মারুফুল হক, মল্লিক নজরুল ইসলাম, তাজমা খাতুন, ফালগুনী মুখার্জি, শিক্ষক আসাদুজ্জামান সরদার, আব্দুল কাদের,  বিভাষ কুমার দাম, আসমা খাতুন, তুষার কান্তি দত্ত, কাকলী রাণী পাল, ললিতা রাণী হালদার, শীমা হালদার, আমিরুল ইসলাম, এস কে কুদরত আলী, সঞ্জয় কুমার পাল, কল্যাণ কুমার রায়, জয়দেব দাস, মীর আরিফ হোসেন, অনুপ কুমার পাল প্রমুখ।অনুষ্ঠানে  দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন, প্রভাষক হাফেজ মাওলানা এমদাদুল হক।

কালীগঞ্জে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

মু, সোহরাব হোসেন সরকার, কালিগঞ্জ, গাজিপুর :
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ১২:৩৮ পূর্বাহ্ণ
কালীগঞ্জে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
Spread the love

মুঃ সোহরাব আলী সরকার, কালীগঞ্জ (গাজীপুর) প্রতিনিধি : কালীগঞ্জে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বিষয়ক প্রশিক্ষন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে পরিষদের সম্মেলন কক্ষে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নে উপজেলা টাস্কফোর্স সদস্য ও কর্তৃত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বিষয়ক প্রশিক্ষন অনুষ্ঠিত হয়েছে। জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রন সেল, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সার্বিক সহযোগীতায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস এম ইমাম রাজী টুলু।
এসময় অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার (ভ‚মি) নুরী তাসমিন উর্মি, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মোহাম্মদ ইউসুফ হাবিব, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ এস এম মনজুর এ-এলাহী, উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা মো. শাহাদৎ হোসেন, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মো. জহির উদ্দিন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, স্কুল ও মাদ্রাসার শিক্ষক প্রতিনিধি, এনজিও প্রতিনিধি, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানবৃন্দ, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার গণমাধ্যমকর্মীবৃন্দসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ।
অনুষ্ঠানে সহকারী কমিশনার (ভ‚মি) নুরী তাসমিন উর্মি প্রজেক্টরের মাধ্যমে তামাকের ব্যবহার কমাতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া, তামাক সেবীদের নিরুৎসাহিত করা, তামাকজনিত মৃত্যু ও মানুষের অসুস্থতা বৃদ্ধি, সামাজিক দায়বদ্ধতাসহ বিভিন্ন দিক নির্দেশনাসহ আইন সংক্রান্ত বিধি উপস্থাপন করেন। অনুষ্ঠানে জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রন সেল কর্তৃক দেয়া তথ্যের বরাদ দিয়ে তিনি আরোও বলেন, তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন শক্তিশালীকরণের লক্ষ্যে সব পাবলিক প্লেসে ও পাবলিক পরিবহনে ধুমপান না করা,বিক্রয় স্থলে তামাকজাত দ্রব্য বা প্যাকেট প্রদর্শন নিষিদ্ধ করা, তামাক কোম্পানির সামাজিক দায়বদ্ধতা কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করাসহ বেশ কিছু সুপারিশ তুলে ধরেন।