ভারত থেকে সংবাদ কর্মী মনোয়ার হোসেন::-
আজ কলকাতা হাইকোর্ট এর, ৫,সদস্য, এর ডিভিশন বেঞ্চ পশ্চিম বাংলার ভোট পরবর্তীতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি ও মানুষের মৃত্যুর জন্য পশ্চিম বাংলা সরকার এর তুলোধনা করলেন, ৫, সদস্য এর ডিভিশন বেঞ্চ। তাদের দাবি ভোট পরবর্তীতে পশ্চিম বাংলার হিঙসা ও সাধারণ মানুষের ঘরছাড়া এবং ঘরবাড়ি লুটপাট এর মতো পরিস্তিতি তৈরি হলে কলকাতা হাইকোর্ট কেন্দ্রীয় মানবাধিকার কমিশনের, ২,জন, সদস্য এবং পশ্চিম বাংলার রাজ্যে মানবাধিকার কমিশনের, ২,জন, সদস্য এবং পশ্চিম বাংলার রাজ্যে লিগ্যাল সার্ভিস কমিশন এর, ১,সদস্য, নিয়ে গঠিত একটি কমিটি গঠন করে দেয়। তারা সারা পশ্চিম বাংলার বিভিন্ন যায়গায় হিঙ্সার ঘটনা ও ঘরছাড়া মানুষের পুলিশ প্রশাসন নিয়ে তাদের ঘরে ফিরিয়ে দেবার কাজ করতে যান। এবং তারা ঘরছাড়া এবং ভোট পরবর্তীতে হিঙ্সার বলি হওয়া মানুষ এবং অত্যাচারিত মানুষের কথা অভিযোগ হিসেবে গ্রহণ করার কাজ জন্য বলা হয়েছিল। কিন্তু পশ্চিম বাংলার রাজ্যে সরকার এবং পশ্চিম বাংলার রাজ্যে মানবাধিকার কমিশনের সদস্যরা এবং পশ্চিম বাংলার রাজ্যে লিগ্যাল সার্ভিস কমিশন সদস্যরা ও পুলিশ প্রশাসন কেন্দ্রীয় মানবাধিকার কমিশনের সদস্যদের সাহায্য করেনি বলে অভিযোগ করেন। আজ যখন রাজ্যে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে বলে যে জনসাধারণের জন্য মামলা কারি কলকাতা হাইকোর্টে র আইনজীবী শ্রীমতী প্রিয়াঙ্কা ত্রিবরিওয়াল যখন কলকাতা হাইকোর্টে মুখ করছিলেন তখন কেন্দ্রীয় মানবাধিকার কমিশনের সদস্যদের যে অসহোযোগিতা করা হয়েছে তার দৃষ্টান্ত তুলে ধরেন। এবং ভারতের মানবাধিকার কমিশনের সদস্যদের পদে পদে বাধাগ্রস্ত হয়েছে তার ব্যাখ্যা করেন। হাইকোর্টে ইতিমধ্যে, ৩,২৪৫,টি, মতো অভিযোগ জমা পড়েছে। কেন ভারতের মানবাধিকার কমিশনের সদস্যদের সহযোগিতা করা হয়নি তার ব্যাখ্যা চেয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে, ৫,সদস্য, এর ডিভিশন বেঞ্চ এর বিচারপতি রা রাজ্যে মানবাধিকার লঙ্ঘন মতো ঘটনা ঘটবে আর তারা চুপ করে বসে দেখবেন তা হবে না বলে কড়া সমালোচনা করেন। অবিলম্বে ভারতের মানবাধিকার কমিশনের সদস্যদের পুনরায় রাজ্যে বর্তমান অবস্থা ও পরিস্তিতি দেখতে আসলে তাদের সকলের সাহায্য করতে হবে। নতুবা আগামী দিনে পশ্চিম বাংলা সরকার এর বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করতে কলকাতা হাইকোর্ট পিছপা হবে না
Posted ১২:৩১ অপরাহ্ণ | শনিবার, ১৯ জুন ২০২১